মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সর্তকতা সম্পর্কে আজকের এ আর্টিকেলটি লেখা। একটু সময় ব্যয় করে ধৈর্য ধরে মনোযোগ সহকারে এই আর্টিকেলটি যদি পুরোপুরি পড়েন তাহলে জানতে পারবেন মোনাস ১০ এর কাজ কি? মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম কি? গর্ভাবস্থায় মোনাস ১০ খাওয়া যায় কি না? মোনাস ১০ এর দাম কতো? মোনাস ১০ খাওয়ার সতর্কতা কি? ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে।
মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা

প্রিয় পাঠক আমি আপনাদেরকে এখনই বলে রাখি শুধু গুগল সার্চ করে কিংবা মেডিসিন সাইট থেকে ইনফরমেশন জেনে কোন ঔষধ খাবেন না। মোনাস ১০ সহ যেকোনো ঔষধ খাওয়ার পূর্বে আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নিন। সোজা কথা হলো রেজিস্টার্ড ও ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ সেবন করা উচিত নয়।

পেজ সুচীপত্র

মোনাস ১০ কি

মোনাস ১০ হলো এক প্রকারের ঔষধের নাম যা ট্যাবলেট আকারে বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। মোনাস ১০ ট্যাবলেট এর বৈজ্ঞানিক নাম বা জেনেরিক নাম হলো মন্টিলুকাস্ট সোডিয়াম যা লিউকোট্রাইন রিসেপ্টর এ্যন্টাগোনিস্ট গ্রুপের একটি ঔষধ। বলা যায় কোন রোগী যদি
মোনাস ১০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খায় তাহলে সে ১০ মিলিগ্রাম মূল ঔষধ অর্থাৎ ঐ রোগী ১০ মিলিগ্রাম মন্টিলকাস্ট সোডিয়াম খাবেন। মোনাস ১০ বা মনটিলুকাস্ট সোডিয়াম কয়েকটি ডোজেজ ফরমে বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। নিম্নে সেগুলো উল্লেখ করা হলো.
  • মোনাস ১০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট।
  • মোনাস ৫ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট।
  • মোনাস ৫ মিলিগ্রাম ওএফটি ট্যাবলেট (চুষে খাওয়ার বড়ি)।
  • মোনাস ৪ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট।
  • মোনাস ৪ মিলিগ্রাম ওফটি ট্যাবলেট (চুষে খাওয়ার বড়ি)।

মোনাস ১০ এর কাজ কি বা মোনাস ১০ কি রোগে কাজ করে

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো মোনাস ১০ কি কাজ করে বা মোনাস ১০ কি কি রোগে কাজ করে। মোনাস ১০ নামটি অত্যন্ত সুন্দর। যেমনি সুন্দর নাম তেমনি ফলপ্রসু এর কাজ। মোনাস ১০ যে রোগগুলোর জন্য নির্দেশিত সেগুলো নিম্নরূপ।
  • অ্যাজমা রোগ প্রতিরোধ করে মোনাস ১০।
  • হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধ করে মোনাস ১০।
  • অ্যাজমার ক্রনিক চিকিৎসায় মোনাস ১০ ব্যবহৃত হয়।
  • যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন, ব্যায়াম করার সময় বা ব্যায়ামের পরে শ্বাসনালীতে সংকোচন হতে পারে এই সংকোচন প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয় মোনাস ১০।
  • এলার্জিক রাইনাইটিস নিরাময় করে মোনাস ১০।
  • সিজোনাল এলার্জিক রাইনাইটিসে ব্যবহৃত হয়।
  • পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস প্রতিরোধ করে মোনাস ১০।

মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম বা সেবনমাত্রা ও সেবনবিধি

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা আলোচনায় এখন আমরা জানবো মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম বা সেবনমাত্রা ও সেবনবিধি সম্পর্কে অর্থাৎ মোনাস ১০ ট্যাবলেটটি কোন রোগের জন্য কি পরিমানে বা কতবার খেতে হবে সে বিষয়ে সম্পর্কে।

মোনাস ১০ খাওয়ার নিয়ম বা সেবনমাত্রা ও সেবনবিধিমোনাস ১০ মুখে খাওয়ার ঔষধ। এই ওষুধটি খাবারে সাথে কোন সম্পর্ক নেই অর্থাৎ ডাক্তারের পরামর্শে এই ঔষধটি খাবারের সাথে বা খাবারের আগে বা পরে যে কোন সময় খাওয়া যেতে পারে। ঔষধটি সময়হলেই খেয়ে নিতে হবে। এই ওষুধটি খাওয়ার নিয়ম নিম্নরূপ।

  • পনের বছর বয়স ও তার ঊর্ধ্বে প্রাপ্তবয়স্ক: এই রোগীদের জন্য মোনাস ১০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট প্রতিদিন একবার, রাতে।
  • ৬-১৪ বছর বয়সের শিশু রোগীদের জন্য: মোনাস ৫  মিলিগ্রাম ট্যাবলেট প্রতিদিন একবার, রাতে।
  • ২-৪ বয়সের শিশু রোগীদের জন্য: মোনাস ৪ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট প্রতিদিন একবার, রাতে।
  • ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সের শিশু রোগীদের জন্য: মন্টিলুকাস্ট ৪ মিলিগ্রাম ওরাল গ্রানিউলস প্রতিদিন একবার, রাতে। এই ওরাল গ্রানিউলস শিশু খাদ্যের সঙ্গে মিশিয়ে বাচ্চাকে মুখে সরাসরি খাওয়ানো যায়।
  • সকল বয়সের জন্য নিরাপদ: এই ঔষধটি ছয় মাস বয়সের বাচ্চা থেকে উপর দিকের সকল বয়সের রোগীদের জন্য নিরাপদ বা নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতা পর্যাপ্ত ও সুনিয়ন্ত্রিত গবেষণায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
  • কিডনি রোগীদের খাওয়ার নিয়ম: কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে  ডোজ এডজাস্টমেন্ট এর প্রয়োজন নেই।
  • লিভারের রোগীদের খাওয়ার নিয়ম: লিভারের রোগীদের ডোজ এডজাস্টমেন্ট এর প্রয়োজন নেই।

বিঃদ্রঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকুন।

মোনাস ১০ এর সাইড ইফেক্ট বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা শিরোনামে আলোচনায় এখন আমরা জানবো মোনাস ১০ ট্যাবলেট খেলে কি কি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। মোনাস ১০ ট্যাবলেট খেলে সাধারণত যে সকল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় সেগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো।

  • বমি বমি ভাব হতে পারে
  • বমি হতে পারে
  • মাথা ব্যথা হতে পারে
  • এ্যাবডমিনাল ডিসকমফোর্ট হতে পারে
  • ড্রাই মাউথ হতে পারে
  • জ্বর হতে পারে
  • ডায়রিয়া হতে পারে
  • ড্রাউজিনেস হতে পারে
  • দুশ্চিন্তা হতে পারে
  • দুর্বলতা হতে পারে
  • মাসল পেইন হতে পারে
  • খিচুনি হতে পারে
  • হতাশা হতে পারে
  • মাথা ঘোরা ঘোরা ভাব হতে পারে
  • ঘুমের সমস্যা হতে পারে
  • বুক ধড়ফড় করতে পারে
  • সুইসাইডাল টেনডেন্সি হতে পারে।
  • টিমোর হতে পারে 
  • অমনোযোগী হতে পারে
  • ফ্যাকাশে ভাব হতে পারে 
  • মেমোরি লস হতে পারে

ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া মোনাস ১০ না খাওয়াই ভালো। খাওয়ার পরে উপরের যে কোন সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

মোনাস ১০ গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মাদের খাওয়া নিরাপদ কি না

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সর্তকতা শিরোনামে আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো মোনাস ১০ ট্যাবলেটটি গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মহিলাদের জন্য খাওয়া নিরাপদ কি না?
এই ওষুধটি গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মহিলাদের খাওয়ার ব্যাপারে যথেষ্ট গবেষণা বা তথ্য-প্রমাণাদি নেই। ডাক্তার সাহেব যদি বিশেষ বা অপরিহার্য প্রয়োজন মনে না করেন তাহলে এই ওষুধটি গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মহিলাদের এড়িয়ে চলা ভালো।

মোনাস ১০ এর ডোজ মিস হলে করণীয় কি 

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা শিরোনামে আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো মোনাস ১০ ট্যাবলেট নির্দিষ্ট সময়ে খাওয়ার কথা ভুলে গেলে করণীয় কি? যেকোনো ঔষধই নির্দিষ্ট সময়ে খেলে ভালো কাজ করে। সেই হিসেবে এই ঔষধটি খেতে ভুলে গেলে পরবর্তী সময়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মনে হলে খেয়ে নিতে হবে। যদি পরবর্তী ডোজের সময় কাছাকাছি হয় তাহলে পরবর্তী ডোজটি খাওয়া উত্তম। এক্ষেত্রে দুইটি ডোজ একসঙ্গে খাওয়ার কোন প্রয়োজন নেই।

মোনাস ১০ খাওয়ার সতর্কতা

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা শিরোনামটি আলোচনা করতে গিয়ে এখন আমরা আলোচনা করবো মোনাস ১০ খাওয়ার সময় কি কি সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। শুধুমাত্র মোনাস ১০ ট্যাবলেটই নয়, যে কোন ঔষধ খাওয়ার আগে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মোনাস ১০ ট্যাবলেট খাওয়ার সতর্কতাগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো।

আরো পড়ুন: অর্থসহ ছেলে শিশুর ইসলামিক নামের তালিকা।

  • মন্টিলুকাস্ট বা মোনাস ১০ এর প্রতি যে রোগীরা অতিসংবেদননশীল তাদের সতর্কতা অবলম্বন করে খাওয়া উচিত।
  • গর্ভবতী মাদের সতর্কতা অবলম্বন করো খাওয়া উচিত বা না খাওয়াই ভালো।
  • যে সকল রোগীদের আগে থেকেই কাঁপুনি বা টিমোর এর হিস্ট্রি আছে সে সকল রোগীদের মোনাস ১০ খাওয়ার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
  • মাতৃদুগ্ধ এর সঙ্গে অল্প পরিমাণে মন্টিলুকাস্ট নিঃসরিত হয় তাই স্তন দানকারী মাদের এটি খাবার ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
  • একিউট বা তীব্র অ্যাজমা অ্যাটাকের ক্ষেত্রে মন্টিলুকাস্ট মনোথেরাপি প্রযোজ্য নয় তবে অন্যান্য চিকিৎসার সাথে মোনাস ১০ দিয়ে সতর্কতার  সহিত চিকিৎসা চলতে থাকবে।
  • যে সকল রোগীদের আগে থেকেই খিচুনির হিস্ট্রি আছে সেই সকল রোগীদের ক্ষেত্রে মোনাস ১০ খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

মোনাস ১০ কত দিন পর্যন্ত খাওয়া নিরাপদ ও অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে কি হয়

মোনাস ১০ অত্যন্ত নিরাপদ একটি ঔষধ, যার সেফটি প্রোফাইল সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। এজন্য অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন মোনাস ১০ কতদিন খাওয়া যায় বা কতদিন পর্যন্ত খাওয়া নিরাপদ। আবার অনেকেই সার্চ করে থাকেন মোনাস ১০ অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে কি হয়?

আরো পড়ুন: স্মার্টফোন কেনার সময় ১৩ টি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।

একটা স্টাডিতে দেখা গেছে ক্রনিক অ্যাজমার প্রাপ্তবয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে মন্টিলুকাস্ট ২০০ মিলিগ্রাম করে প্রতিদিন ২২ সপ্তাহ বা ১৫৪ দিন পর্যন্ত, এবং ৯০০ মিলিগ্রাম করে ১ সপ্তাহ বা ৭দিন যাবত খাওয়ানোর পরেও ক্লিনিক্যালি কোন প্রকার ক্ষতিকর বা বিরুপ প্রভাব পরিলক্ষিত হয় নি।

এই স্টাডি থেকে বুঝা যায় এই ঔষধটি  নিরাপদ ও অতিরিক্ত ডোজে খেলেও তেমন কোন সমস্যা হয় না। ঔষধটি নিরাপদ হলেও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয।

মোনাস ১০ এর মূল্য বা দাম কত

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা শিরোনামে আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো মোনাস ১০ এর মূল্য বা দাম সম্পর্কে। মোনাস ট্যাবলেট এর দাম তিনটি ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা যেতে পারে। একটি মোনাস ১০ ট্যাবলেটে ১০ মিলিগ্রাম মন্টিলুকাস্ট সোডিয়াম থাকে এরকম ১টি ট্যাবলেট এর

মোনাস ১০ এর মূল্য বা দাম কত

সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য বা দাম ১৭ টাকা ৫০ পয়সা (৳১৭.৫০)। এই ট্যাবলেটের প্রতিটি পাতায় বা স্টিপে থাকে ১৫টি ট্যাবলেট যার সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য বা দাম ২৬২ টাকা ৫০ পয়সা (১৭.৫০*১৫ = ৳২৬২.৫০)। মোনাস ১০ এর এক বক্সে থাকে ৩০টি ট্যাবলেট যার সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য বা দাম ৫২৫.০০ টাকা (১৭.৫০*৩০= ৳ ৫২৫.০০)।

মোনাস ১০ কোথায় পাওয়া যায়

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সর্তকতা শিরোনামে আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো মোনাস ১০ কোথায় পাওয়া যায় এ সম্পর্কে। যেহেতু মোনাস ১০ এক ধরনের মেডিসিন বা ঔষধ তাই এটি ঔষধের দোকানেই পাওয়া যায়। সরকার অনুমোদিত সকল ঔষধের দোকান বা ফার্মেসিতে মোনাস ১০ পাওয়া যায়। চিকিৎসকের পরামর্শপত্র নিয়ে যেকোনো ফার্মেসি থেকে আপনি কিনতে পারবেন মোনাস ১০।

মোনাস ১০ এর বিকল্প ব্র্যান্ড

মোনাস ১০ একটি ব্র্যান্ড নেম যা মন্টিলুকাস্ট সোডিয়াম ১০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট। এই মোনাস ১০ ট্যাবলেট দি একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড মার্কেটিং করে। মন্টিলুকাস্ট সোডিয়াম ট্যাবলেটটি আরো অনেক কোম্পানি বিভিন্ন নামে প্রোডাকশান করে মার্কেটিং করে। যাদের বিকল্প ব্র্যান্ড বলা হয়ে থাকে। মোনাজ ১০ এর বিকল্প কিছু ব্র্যান্ডের নাম নিম্নে প্রদান করা হলো।

ব্যান্ডের  নাম   -   কোম্পানির নাম 

  • মনটেলা - Montela - Delta pharmaceuticals 
  • এয়ারওয়ে - Airway -  One pharma
  • লুমনা - Lumana  -  SK+F pharmaceuticals
  • এ্যারন -  Areon -  Health Care Pharmaceuticles
  • মন্ট্রিল  -  Montril - Aristo pharma limited
  • মনটিন - Montene -  Square pharmaceutical
  • রিভার্সএয়ার - Reversair - ACI pharmaceuticals
  • ওডমন - Odmon - Renata pharmaceuticals
  • রিভার্সএয়ার সিটি - Reversair CT - ACI pharma
  • জাইফ্লু - Xyflo - Radiant pharmaceuticals 
  • মনটেক্স - Montex - IBN SINA pharmaceuticals
  • প্রেভেয়ার - Provair  -  Unimed Unihealth
  • মনটেয়ার - Montair - Incept pharmaceuticals
  • মন্টিল্যাব - Montilab  -  Labaid pharma 
  • সিনলেয়ার - Sinclair - Everest pharmaceuticals
  • এম-কাস্ট - M-kast -  Drug internationals 
  • মনটিলুক - Montiluk - Astra pharmaceuticals
  • মনোকাস্ট - Monocast - pharmaceuticals
  • মন্টিলন - Montilon - Apex Pharmaceuticles 
  • এম-লুকাস - M-lucas - Popular pharmaceuticals 
  • টেলুকাস্ট - Telukast - General pharmaceuticals
  • ট্রাইলক - Trilock - Opsonin Pharmaceuticles 
  • এয়ারআপ - Airup - Pharmacia pharmaceuticals

মোনাস ১০ কি এন্টিবায়োটিক 

মোনাস ১০ নামটি অনেকের সাথে পরিচিত। অনেকে আবার শ্বাসকষ্ট হলে মোনাস খেলে ভালো হয় এটাও জানেন। কিন্তু কি ধরনের ঔষধ সেটা সম্পর্কে অনেকের ধারণা নেই। মোনাস এন্টিবায়োটিক কিনা এটা নিয়ে অনেকেই গুগলে সার্চ করে থাকেন।

সত্যি কথা হলো মোনাস কোন এন্টিবায়োটিক ঔষুধ নয়। লিউকোট্রাইন রিসেপ্টর এন্টাগোনিষ্ট  গ্রুপ এর একটি ঔষধ, যা এলার্জিক রাইনাটিস, হাঁপনি ও অ্যজমা রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

লেখক এর পরামর্শ

মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সর্তকতা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন, মোনাস ১০ মূলত শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা ও এলার্জিক রাইনাইটিস এর ঔষধ। আপনাদেরকে জানানোর চেষ্টা করেছি কোন ধরনের রোগীরা খেতে পারবে, কোন ধরনের রোগীরা খেতে পারবে না, এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, গর্ভবতী মাদের জন্য নিরাপদ কি না, ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে।

আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে। শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা হলেই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ঔষধটি না খাওয়ার অনুরোধ রইল। অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টমুক্ত সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি। আরো আপডেট পাওয়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন। সবাই সুস্থ থাকবেন, ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url