গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে আজকের এ আর্টিকেলটি। আজকের আর্টিকেলটি পুরোপুরি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন গাজরের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্যাবলী।

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

গাজর একটি সবজি যা শীতকালীন ফসল। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে বছরের প্রায় সবসময় গাজর পাওয়া যায়। গাজর খুবই সুস্বাদু ,পুষ্টিকর ও আঁশযুক্ত একটি সবজি যা মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

পেজ সূচিপত্র

গাজরের পরিচিতি

গাজর 🥕 চিনেন না এমন লোক খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। তারপরও গাজরের পরিচিতি সম্পর্কে বলে রাখি। গাজরের ইংরেজি নাম ক্যারোট (Carrot), বৈজ্ঞানিক নাম হলো ডাকাস ক্যারোটা (Daucus Carota )।

গাজর হলো উজ্জ্বল কমলা বর্ণের মাটির নিচে জন্মায় মূল জাতীয় এমন এক ধরনের সবজি যা ৩ ইঞ্চি থেকে প্রায় ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। তবে লাল ও হলুদ রঙের গাজরও পাওয়া যায়।

গাজরের পুষ্টিগুণ

গাজর কম-বেশি সকলেই আমরা খেয়ে থাকি কিন্তু এই গাজর সম্পর্কে অনেক তথ্যই আমাদের অজানা। এই গাজর বহুবিধ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি সবজি যা আমাদের শরীরে নানাবিধ উপকার করে থাকে। গাজরে বিদ্যমান পুষ্টি গুলোর নাম নিম্নে প্রদান করা হলো। পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা গাজরে নিম্নোক্ত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও ১০টি উপকারিতা

পুষ্টি উপাদানের নাম  -  পুষ্টির পরিমাণ

  • কার্বোহাইড্রেট  -   ৯ গ্রাম
  • আঁশ বা ফাইবার  - ৩ গ্রাম
  • সুগার বা চিনি -  ৬ গ্রাম
  • প্রোটিন  -  ১ গ্রাম
  • ফ্যাট  -  ০.২ গ্রাম
  • সোডিয়াম  -  ২.৪ মিলিগ্রাম
  • পটাশিয়াম।  -  ২৪০ মিলিগ্রাম
  • ক্যালসিয়াম  -  ৩৩ মিলিগ্রাম 
  • ম্যাগনেসিয়াম। -  ১৮ মিলিগ্রাম 
  • ফসফরাস। -  ৩৬ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন এ  -  ৩৩ মিলিগ্রাম 
  • ভিটামিন সি  -  ৭ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি ১ -  ০.০৪ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি ২  -  ২০.০৬ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি ৩  -  ৩১.০৬ মিলিগ্রাম
  • নিতামিন বি ৪  -  ৬২.০১ মিলিগ্রাম 

উপরে উল্লেখিত ভিটামিনগুলো ছাড়াও গাজরে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন কে, বিটা-ক্যারোটিন, এন্ট্রি-অক্সিডেন্ট, আয়রণ, ফোলেট ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় খাদ্যপাদন।

গাজর খাওয়ার উপকারিতা

গাজরের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার উপকারিতা শিরোনামে এখন আমরা জানবো গাজরের উপকারিতা সম্পর্কে। অনেক পুষ্টিগুণ সম্পন্ন গাজর আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। 

আরো পড়ুনঃ ডুমুরের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার উপকারিতা

নিয়মিত গাজর খেলে আমাদের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুন্দর ও সুস্থ থাকে। গাজরের বহুবিধ উপকারিতা গুলো নিম্নে পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলো।

গাজর খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা এর মধ্যে অন্যতম একটি উপকারিতা হলো গাজর খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এই সবজিতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, এন্ট্রি+অক্সিডেন্ট ও বিটাকারোটিন যেগুলো আমাদের

গাজর খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় বৃদ্ধি করে ও শরীরকে সুস্থ রাখে। এছাড়াও এতে আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও বিভিন্ন মিনারেলস। যেগুলো আমাদের শরীরের প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গঠনে সহায়তা করে।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা এর মধ্যে একটি উপকারিতা হলো গাজর চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এই সবজিতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, এন্ট্রি অক্সিডেন্ট ও বিটা ক্যারোটিন। ভিটামিন এ  চোখে দৃষ্টি ঠিক রাখে আর এন্টিঅক্সিডেন্ট চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

হাড় ও দাঁত ভালো রাখে

গাজরের পুষ্টিকরণ ও উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো হাড় ও দাঁতের গঠনে গাজরের ভূমিকা সম্পর্কে। গাজরে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস দাঁত ও হাড়ের গঠনকে ভালো করে।

আরো পড়ুনঃ বিটরুট খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম

দাঁতের শক্ত অংশ এনামেল ক্যালসিয়াম দ্বারা তৈরি। এই ক্যালসিয়াম হাড়ের ক্ষয় রোগ দূর করে এবং দাঁত মজবুত করে। সেজন্য নিয়মিত প্রতিদিন গাজর খেলে হাড় ও দাঁত মজবুত হয়ে থাকে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা শীর্ষক আলোচনায় আমরা এখন জানবো, গাজর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় সে সম্পর্কে। পুষ্টিবিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা গেছে গাজরে ক্যান্সার প্রতিরোধক কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলো ফুসফুস ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই কমিয়ে দিয়ে থাকে।

হার্ট ভালো রাখে

গাজরের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো, গাজর হার্টের জন্য উপকারী সে সম্পর্কে। গাজরে বিদ্যমান ফাইবার, ভিটামিন ও এন্টিঅক্সিডেন্ট হার্টের সুরক্ষা দেয় ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। গাজরে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলো রক্তের ফ্রি-রেডিক্যাল গুলোকে ধ্বংস করে। রক্ত চলাচল ঠিক রাখে।

গাজর ত্বক সুন্দর করে 

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো গাজর ত্বক সুন্দর করে এই উপকারিতা সম্পর্কে। গাজরে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ও অন্যান্য

মিনারেলস যেগুলো আমাদের ত্বককে সুন্দর করে। গাজরে বিদ্যমান এন্টিঅক্সিডেন্ট গুলো ত্বক সুন্দর করে, ভিটামিন ই ত্বকের কালো দাগ পড়া, ব্রণ, ত্বকের ভাঁজ পড়া ইত্যাদি রোধ করে।

স্মৃতিশক্তি বাড়ায় গাজর 

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো গাজর স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এ সম্পর্কে। স্মৃতিশক্তি বা মেমোরি ঠিক রাখতে গাজর অন্যতম। গাজরে বিদ্যমান বিভিন্ন প্রকারের 

আরো পড়ুনঃ রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম ও পুষ্টিগুণ 

ভিটামিন, মিনারেল, এন্ট্রি অক্সিডেন্ট ও বিটা ক্যারোটিন গুলো ব্রেনের সেল গুলোকে সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে। ফলে মস্তিস্কের কার্যক্রম বৃদ্ধি পায়, স্মৃতিশক্তি ঠিক থাকে ও বাড়াতে সহায়তা করে।

হজম ক্ষমতা বাড়ায় গাজর

গাজরের পুষ্টিগণ ও উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনায় দেখবো গাজর কিভাবে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। গাজর আঁশ জাতীয় সবজি। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডায়াটরি ফাইবার।

এই ফাইবারগুলো খাদ্য হজমে সহায়তা করে। হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হওয়ার কারণে পেট পরিষ্কার থাকে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়, মল ত্যাগ সহজ হয়।

গাজর ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে 

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো গাজর খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকে এ সম্পর্কে। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডায়াটোরি ফাইবার বা আঁশ।

গাজর খেলে দ্রুত পানির ঘাটতি পূরণ হয় ও বিপাকের হার বেড়ে যায়। গাজর খেলে পেট ভরা ভরা মনে হয়। গবেষণা দ্বারা প্রমাণিত গাজর নিয়মিত খেলে বডি মাস ইনডেক্স কমে যায় ফলে ওজন কমে।

মুখ ও দন্ত রোগের জন্য উপকারী গাজর 

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা শিরোনাম আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করবো গাজর মুখ ও দন্ত রোগের জন্য উপকারি সে সম্পর্কে। গাজরে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ক্যালসিয়াম।

আরো পড়ুনঃ মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

ভিটামিন সি দাঁতের স্কাভি ও দাঁতের ক্ষয় রোগ প্রতিরোধ করে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্স মুখের ভেরি ভেরি রোগ থেকে সুরক্ষা দেয়। ক্যালসিয়াম দাঁতের গঠনকে মজবুত করে।

গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মদের জন্য নিরাপদ

গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা আলোচনা এখন আমরা আলোচনা করবো গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মাদের দের জন্য নিরাপদ সে সম্পর্কে। গর্ভাবস্থায় গাজর খেলে যথেষ্ট উপকার পাওয়া যায়।

গাজরে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ভিটামিন সি এগুলো গর্ভবতী মা ও স্তমদানকারী  মাদের জন্য অনেক উপকারী। এই গাজরের জুস বেশি উপকারি।

গাজর খাওয়ার নিয়ম বা কিভাবে খাবেন গাজর

গাজরের পুষ্টিগুণ ও খাওয়ার উপকারিতা শিরোনাম আলোচনায় এখন আমরা জানবো বহুবিধ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন ও মানব দেহের জন্য উপকারী গাজর খাওয়ার নিয়ম বা গাজর কিভাবে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায় সে সম্পর্কে। এই সবজিটি এমন থাকা উচিত যেন এর পুষ্টিমান অক্ষুন্ন থাকে।

গাজর খাওয়ার নিয়ম বা কিভাবে খাবেন গাজর

এটি এমন একটি সবজি যা কাঁচা খাওয়া যায়, সালাদ বানিয়ে খাওয়া যায়, সিপস্ তৈরি করে খাওয়া যায়, আবার রান্না করেও খাওয়া যায়। কিভাবে গাজর খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায় বা গাজর খাওয়ার নিয়ম গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো 

গাজর কাঁচা খাওয়াঃ গাজর ভালো করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে যেন এর কোন ময়লা-মাটি বা রাসায়নিক লেগে না থাকে। এর পরে গাজর খোঁসা ছাড়িয়ে অথবা খোঁসা সহ খেতে পারেন। গাজর কাঁচা খেলে পুষ্টিগুণ বেশি পাওয়া যায়।
সালাদ বানিয়ে খাওয়াঃ কাঁচা গাজর পরিষ্কার করে ধুয়ে কুচিকুচি করে কেটে সালাদ বানিয়ে খাওয়া যায়। শসার সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে বা একক ভাবেও খাওয়া যায়।

গাজরের চিপসঃ গাজর পাতলা ও গোল করে কেটে সিদ্ধ করে রোদে শুকিয়ে আলুর মত চিপস্ বানিয়ে তেলে ভেজে সাথে সামান্য বিট লবণ  মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।

রান্না করে খাওয়াঃ গাজর সবজি হিসেবে রান্না করে খাওয়া যায়। অধিক সময় ধরে বেশি সিদ্ধ করলে এর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে, সে জন্য আধা সিদ্ধ গাজর খাওয়া ভালো।

স্যুপ তৈরি করেঃ গাজরের স্যুপ অল্প সিদ্ধ করে খাওয়া যেতে পারে। গাজরের স্যুপ রোগীর ভালো পথ্য ও পুষ্টিকর এবং হজমে সহায়ক।

গাজরের হালুয়াঃ গাজরের হালুয়া বানিয়ে খাওয়া যায়। গাজর ভালো করে সিদ্ধ করে নিয়ে তার সাথে চিনি অথবা গুড় মিশিয়ে হালুয়া তৈরি করে খাওয়া যায়।

গাজরের জুসঃ কাঁচা গাজর পরিষ্কার করে ধুয়ে কুচিকুচি করে কেটে ব্লেন্ড করে তার চিনি ও পুদিনা পাতা মিশয়ে জুস তৈরি করে খাওয়া যায়। গাজরের জুস বানিয়ে খেলে ইনস্ট্যান্ট এনার্জি পাওয়া যায়।

গাজরের দাম কত

পুষ্টিগুনো ভরপুর ও মানব দেহের উপকারী গাজর শীত মৌসুমে একটু কম দামে বিক্রি হয় আর বছরের অন্যান্য সময়ের দাম একটু বেশি থাকে। দাম যেটাই হোক পুষ্টিগুনে ভরপুর এই গাজর পরিমাণ মতো প্রতিদিন সকালে খাওয়া উচিত। গাজরের দাম 

  • শীত মৌসুমে: প্রতি কেজি গাজর ৩০ থেকে ৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়।
  • অন্যান্য সময়: প্রতি কেজি গাজর ৮০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়।

গাজর কোথায় পাওয়া যায়

আজকে আর্টিকেলটি পড়ে ইতোমধ্যে আমরা সবাই জেনে গেছি গাজর বহুবিধ পুষ্টিগুন সম্পন্ন একটি সবজি। বাংলাদেশের বগুড়া, রংপুর, রাজশাহী, নাটোর, নোয়াখালী, কুমিল্লা সহ প্রায় সব জেলাতেই গাজর কম - বেশি

উৎপাদন হয় অর্থাৎ সব জেলাতেই এ সবজিগুলো পাওয়া যায়। এ সবজিগুলো সাধারণত বিভিন্ন সবজির দোকানে পাওয়া যায়। ইদানিং শহরের বড় বড় সুপার শপ গুলোতেও সবজি হিসেবে গাজর বিক্রি হতে দেখা যায়।

লেখক এর কথা

গাজর অত্যন্ত পুষ্টিকর ও উপকারী সবজি। সতর্কতার সহিত পরিমাণ মতো গাজর প্রতিদিন খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। পুষ্টিকর বলেই বেশি পরিমাণ গাজর খাওয়া ঠিক হবে না।

এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন।সবাই নিয়মিত ও পরিমাণমতো গাজর খাবেন সুস্থ থাকবেন। সবাইকে ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url