আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে?

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? আজকের আর্টিকেলের আলোচ্য বিষয়। বয়স যেটাই হোক আক্কেল দাঁত দেখা দিলে তার জন্য একটু কষ্টের বিষয়। সাধারণত: প্রাপ্ত বয়স থেকে শুরু করে চল্লিশ বছর পর্যন্ত আক্কেল দাঁত উঠে থাকে। এর পরেও আক্কেল দাঁত উঠতে পারে। কথায় বলে আক্কেল দাঁত উঠার সময় আক্কেল (ব্যথা) দিয়েই উঠে.

আক্কেল দাঁত কি আক্কেল দাঁত কেন উঠে

আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন ওঠে? আক্কেল দাঁত ওঠার সময় ব্যথায় করণীয় কি? আক্কেল দাঁতের ব্যথা কতদিন থাকে? এ সময় কি ওষুধ খাওয়া উচিত? আক্কেল দাঁত সম্পর্কে যাবতীয় বিষয়। চলুন আক্কেল দাঁত সম্পর্কে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

পেজ সুচিপত্র

আক্কেল দাঁত কি বা আক্কেল দাঁত কাকে বলে

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এ সম্পর্কিত আলোচনায় আমাদের প্রথমেই জানা দরকার আক্কেল দাঁত কি বা আক্কেল দাঁত কাকে বলে। আক্কেল দাঁত বা উইসডম টুথ (Wisdom Tooth) যাকে দন্ত চিকিৎসকরা থার্ড মোলার দাঁত বলে থাকেন। মুখের দুই পার্টিতে সাধারণত ৩২ টি দাঁত থাকে।

অনেক সময় এই সংখ্যার কম-বেশি হতে পারে। দন্ত চিকিৎসকের ভাষায় মাড়ির শেষের দিকের উপরে ও নিচের মোট চারটি দাঁতকে আক্কেল দাঁত বলা হয়। এই দাঁতগুলো আগেও উঠতে পারে আবার পরেও উঠতে পারে। বিপত্তি ঘটে পরে ওঠার সময়।

আক্কেল দাঁত কেন উঠে 

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এই শিরো:নাম আলোচনায় এখন আমরা জানবো আক্কেল দাঁত উঠার কারণ কি? আক্কেল দাঁত উঠার সুনির্দিষ্ট কোন কারণ নাই। প্রকৃতির নিয়মে অন্য দাঁতগুলো যেভাবে ওঠে আক্কেল দাঁতগুলোও সেই একই নিয়মে উঠে।

আরো পড়ুনঃ টাফনিল এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা।

১৭ বছর থেকে শুরু করে ২৫ বছর পর্যন্ত আক্কেল দাঁত উঠতে পারে। এই দাঁতগুলো একটু দেরিতে ওঠে। সব দাঁতগুলো পরিপূর্ণ হয়ে গেলে আর দাঁত ওঠে না। কারো কারো ক্ষেত্রে এই দাঁতগুলো একটু বয়স হয়ে গেলে উঠে।

আক্কেল দাঁত উঠার সময় ব্যথা হয় কেন 

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব আক্কেল দাঁত উঠার সময় ব্যথা হয় কেন? এ সম্পর্কে। একটু বয়স বেশি হলে আক্কেল দাঁতগুলো উঠে। এ সময় মাড়িতে দাঁত উঠার জন্য পরিপূর্ণ স্পেস বা জায়গা থাকে না।

আরো পড়ুনঃ মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা।

এই দাঁতটি উঠার সময় যথেষ্ট স্পেস না পাওয়ার কারণে সেকেন্ড মোলার দাঁতের সাথে ধাক্কাধাক্কি বা ঘষাঘষি করে উঠে, এতে পাশের দাঁতগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে শুরু করে এবং তীব্র ব্যথা হয়। অনেক সময় দাঁতগুলো উঠতে গিয়ে মাড়ির মাংস ফেটে উঠে ফলে তীব্র ব্যথা করে।

মাড়ি শক্ত হয়ে যায়। দাঁতের সাথে ঘেষা খেয়ে আক্কেল দাঁতগুলো ওঠে। অনেক সময় আক্কেল দাঁতগুলো বে-আক্কলের মতো অন্য দাঁতের মধ্যে বাঁকা হয়ে ওঠে ফলে দাঁতগুলো বের হওয়ার সময় অসহ্য যন্ত্রনা ও প্রচন্ড ব্যথা করে। আক্কেল দাঁতের ব্যাথার কারণে গাল-মুখ, মাড়ি-চয়াল ও গলা ফুলে যেতে পারে, লাল হতে পারে।

আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আক্কেল দাঁতের ব্যথা  যে কোন সময় শুরু হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ঘরোয়া কিছু উপায় আক্কেল দাঁতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। যেমন- 

আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
  • লবণ ও গরম পানি কুলকুচি ঃ পানি প্রয়োজন মতো গরম করে নিয়ে তার সাথে এক চামচ লবণ মিশিয়ে প্রয়োজন অনুসারে দিনে ৩/৪ বার কুলকুচি করলে দাঁতের ব্যথা, মুখ ও দন্তর রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
  • গরম সেঁক ঃ আক্কেল দাঁতের ব্যথায় গরম সেঁক দিলে ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়।
  • লবঙ্গে চিবানো ঃ লবঙ্গ চিবিয়ে খেলে ইনফেকশন সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে ব্যথা কমে।
  • বরফ ব্যবহার ঃ অনেক সময় ব্যথার জায়গায় বরফ দিলে আরাম পাওয়া যায় তবে মনে রাখতে হবে কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে।
  • পুদিনার রস ঃ আক্কেল দাঁতের ব্যথায় পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেলে অথবা পুদিনা পাতার রস খেলে ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়।
  • আদা বা রসুন কুঁচি ঃ আদা ও রসুন চিবিয়ে খেলে অনেক সময় আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমে যায়।
  • অ্যালোভেরা ঃ অ্যালোভেরার জেল আক্কেল দাঁতের ব্যথার স্থানে লাগালে লালচে ভাব দূর হয় ও ব্যথা কমে যায়।

আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত উঠে কেন? এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব আক্কেল দাঁতের ব্যথা কমানোর ওষুধ সম্পর্কে। এই দাঁত উঠার সময় তীব্র ব্যথা হয়।

তাই আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী এন্টিবায়োটিক বা পেইনকিলার খেতে হতে পারে। অনেকেই আবার ডাক্তারের কাছে না গিয়ে ওষুধের দোকান থেকে ব্যথার বড়ি কিনে খেয়ে থাকেন।

আরো পড়ুনঃ MM Kit এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও দাম।

এতে করে হয়তো সাময়িক ভাবে ব্যথা কমে তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ব্যথার বড়ি না খাওয়াই উত্তম। দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য ডাক্তারের পরামর্শে নিম্নের ব্যথার ওষুধ গুলো খাওয়া যেতে পারে।

  • ইটোরিক্স,
  • টরি,
  • অরিকক্স,
  • ভোলটালিন ডি,
  • সিটোরিব,
  • ক্লোফেলাক ডিটি,
  • ইটো,
  • ইটোকক্স। ইত্যাদি।

আক্কেল দাঁত উঠার লক্ষণ

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এই আলোচনায় আমরা এখন জানব আক্কেন দাঁত উঠার লক্ষনগুলো কি কি? আক্কেল দাঁত উঠার সময় নিম্নোক্ত উপসর্গগুলো হলে বুঝা যায় আক্কেল দাঁত উঠতে শুরু করেছে।

আরো পড়ুনঃ ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দাম ও সর্তকতা।

  • আক্কেল দাঁত উঠার শুরুতেই অল্প অল্প ব্যথা হয়,
  • পরবর্তীতে এই ব্যাথা তীব্র থেকে তীব্রতার হয়,
  • মাড়ি ফুলে যায়।
  • চোয়াল, মুখ, গাল ও মাড়ি ফুলে যায়,
  • চোয়াল লাল হয়ে যায়।
  • গলা ব্যথা হতে পারে,
  • কোন কিছু চিবিয়ে খাওয়া কষ্টকর হয়,
  • এমনকি পানি খেতেও কষ্ট লাগে।
  • আক্কেল দাঁত বাঁকা হয়ে উঠলে জিহ্বার সাথে বেধে যায়।

উক্ত লক্ষণগুলো বুঝতে পারার সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

আক্কেল দাঁত উঠার বয়স

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এই আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব আক্কেল দাঁত উঠার বয়স সীমা সম্পর্কে। আমাদের মুখের দুই পাটিতে ৩২ টি দাঁত থাকে ক্ষেত্র বিশেষে কম বেশি হতে পারে। সাধারণত: ১ বছর বয়স থেকে ১৭ বছর বয়স পর্যন্ত এই দাঁতগুলো উঠে কমপ্লিট হয়। তবে যদি কারো দাঁত উঠতে কম থাকে অর্থাৎ মাড়ির শেষের দিকে উপরে-নিচে মিলে মোট চারটি দাঁত না উঠে।

আরো পড়ুনঃ কড লিভার অয়েল খাওয়ার নিয়ম উপকারিতা ও সতর্কতা।

এই দাঁতগুলো পরবর্তীতে ১৮ বছর থেকে ২৫ বছরের মধ্যে উঠতে শুরু করে। কারো কারো ক্ষেত্রে আরো বেশি বয়সে এই দাঁতগুলো উড়তে পারে। অনেকেই ৪০ বছর থেকে ৫০ বছরের মধ্যেও আক্কেল দাঁত গজানোর নজির রয়েছে। সুতরাং বলা যেতে পারে আক্কেল দাঁত উঠার বয়স সীমা ১৮ বছর থেকে ৫০ বছরের মধ্যে।

আক্কেল দাঁতের ব্যথা কতদিন থাকে

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব আক্কেল দাঁতের ব্যথা কত দিন থাকে সে সম্পর্কে। ব্যথা কতদিন থাকে এটা সঠিক করে বলা মুশকিল, তবে একটি দাঁত উঠে কমপ্লিট হতে প্রায় দুই সপ্তাহ থেকে এক মাস সময় লাগে। যেহেতু আক্কেল দাঁত কোন স্বাভাবিক দাঁত নয়, সে জন্য এ দাঁত উঠার সময় ব্যথা হবেই।

তবে যাদের বাড়ি বড়, মাড়িতে স্পেস থাকে, তারা আক্কেল দাঁত উঠার সময় বুঝতেই পারেন না। আক্কেল দাঁত ওঠার শুরুতেই একজন ভালো ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিয়ে আক্কেল দাঁত প্রয়োজনে উঠিয়ে ফেলতে হয়, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি ব্যথা থেকে উপশম পাওয়া যায়। সাধারণভাবে বলা যায় আক্কেল দাঁত ওঠার সময় এক থেকে দুই সপ্তাহ ব্যথা থাকে।

আক্কেল দাঁত কি সবারই উঠে 

আঙ্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন ওঠে? এ বিষয়টি আলোচনায় এখন আমরা জানবো আক্কেল দাঁত কি সবারই উঠে সে সম্পর্কে। সবারই আক্কেল দাঁত উঠে না তবে বেশিরভাগ লোকেরই আক্কেল দাঁত উঠে। যাদের মাড়িতে দাঁত ওঠার মত  জায়গা থাকে বা মাড়ি তুলনামূলকভাবে একটু বড় তাদের আক্কেল দাঁত উঠলে বুঝতে পারে না বা ব্যথা হয় না।

আক্কেল দাঁত তোলার পরে করনীয় কি

আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন উঠে? এ আলোচনায় আমরা এখন আলোচনা করব আক্কেল দাঁত তোলার পর করণীয় কি? সে সম্পর্কে। দাঁত অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। কথায় বলে দাঁত নাই যার হাঁসি ভালো না তার। ডেন্টাল ডাক্তারের পরামর্শে

আক্কেল দাঁত তোলার পরে করনীয় কি

সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করতে হবে রুট ক্যানেলের মাধ্যমে দাঁত টিকিয়ে রাখার। যদি ডাক্তার সাহেব মনে করেন দাঁত টিকিয়ে রাখা যাবে না, সেই ক্ষেত্রে দাঁত উঠিয়ে নিতে পারেন। দাঁত তোলার পরে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে।

  • দাঁত তোলার পরে ৩০ মিনিট থেকে ৪৫ মিনিট তুলা কামড় দিয়ে রাখতে হয়।
  • তুলা শক্ত করে উঠানো দাঁতে জায়গায় কামড় দিয়ে ধরে রাখতে হয়।
  • বারবার মুখ খুলে তুলা বদলানো যাবে না।
  • ব্লিডিং বন্ধ হয়ে গেলে ঠান্ডা ও লিকুইড খাবার খেতে হবে।
  • দু-তিন দিন শক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়।
  • ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থাপত্র মোতাবেক ওষুধের ডোজ কমপ্লিট করে খেতে হবে।

আক্কেল দাঁত তোলার খরচ কত

আক্কেল দাঁত এমনিতেই কষ্টের! এর পরে আবার তুলে ফেলার খরচ! আক্কেল দাঁত তোলার জন্য কত খরচ হয় এই বিষয়টি আপেক্ষিক। এ বিষয়টি নির্ভর করে দাঁতের অবস্থান, ঐ দাঁতের সাথে অন্যান্য দাঁতের

পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও ডাক্তারের মান-পজিশন ইত্যাদি বিষয়ের উপরে। সাধারণভাবে আক্কেল দাঁত তোলার জন্য যে খরচ হয় তার একটা ধারণ নিম্নে প্রদান করা হলো।

সার্ভিসের বিবরণ - সার্ভিসের মূল্য 

  • আক্কেল দাঁত তোলা  = ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা,
  • ভার্টিকাল বা সার্জিক্যাল আক্কেল দাঁত = ২০০০ টাকা - ২৫০০ টাকা,
  • ইনফেক্টেড আক্কেল দাঁত তোলা = ৩০০০ টাকা - ৩৫০০ টাকা।

আক্কেল দাঁত কি ফেলে দেওয়া উচিত

আক্কেল দাঁতের তেমন কোনো গুরুত্ব নেই। যদি আক্কেল দাঁত আপনার সমস্যা সৃষ্টি না করে তাহলে রেখে দিতে পারেন। আর যদি আক্কেল দাঁত সমস্যা সৃষ্টি করে সেই ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শে ডাক্তার সাহেব যদি মনে করেন দাঁত রাখার মত অবস্থা নেই, তাহলে ফেলে দিতে পারেন।

আক্কেল দাঁতগুলো শুধু উঠার সময় সমস্যা হয় তা নয়। এ দাঁতগুলো সারা জীবনই ভোগাতে থাকে। এই দাঁতের আরও একটি সমস্যা হল মাড়ির শেষ প্রান্তে হওয়ার কারণে ও বেকা হয়ে থাকলে শেষ অবধি ব্রাশ পৌঁছানো যায় না ফলে দাঁতে নোংরা জমে ইনফেকশন হয়। এই সমস্যাগুলো দূর করার জন্য প্রয়োজনে আক্কেল দাঁত ফেলে দিতে পারেন।
তথ্যসূত্র: বায়োলজিক্যাল সাইন্স।

উপসংহার

আজকের আর্টিকেলটিতে আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত উঠার কারণ? ও আক্কেল দাঁত সম্পর্কিত সকল তথ্য আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন।

আজকের লেখাগুলো সকলের মাঝে শেয়ার করে দিবেন, যেন সবাই আক্কেল দাঁত সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারে। মনে রাখবেন দাঁত ভালো যার হাসি সুন্দর তার। নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করুন সুস্থ থাকুন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url