দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি (আপডেট ২০২৪)

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি দেখা। বর্তমান তথ্য প্রযুক্তি যুগের সবচেয়ে আধুনিক ও বিলাসবহুল একটা জায়গার নাম দুবাই। দুবাই সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি স্বনামধন্য শহরের নাম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরকার সে দেশের উন্নয়ন কল্পে বড় বড় বিভিন্ন শহর তথা দুবাইতে প্রচুর পরিমাণে বিদেশি দক্ষ অদক্ষ জনশক্তি আমদানি করে কাজ করাচ্ছেন।
দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি
আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন দুবাইতে কোন কাজের বেতন কত? কোন কাজের চাহিদা বেশি? কোম্পানি ভিসা বেতন কত? দুবাই যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে? দুবাই যেতে কত টাকা খরচ পড়ে? দুবাইতে সর্বনিম্ন বেতন কত? ইত্যাদি বিষয়গুলো। তাই চলুন আর সময় নষ্ট না করে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক, আপনিও নিচের দিকে পড়তে থাকুন।
পেজ সুচিপত্র

দুবাই পরিচিতি

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ বিষয়টি জানার আগে প্রথমে জানা দরকার দুবাই সম্পর্কে।
দুবাই, এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যের সাগর-উপসাগরের উপকূল ঘেঁষে গড়ে ওঠা সংযুক্ত আরব আমিরাতের সর্ববৃহৎ, সবচেয়ে জনবহুল শহর ও প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র। এই দুবাই এমিরাতের রাজধানী।
এক নজরে দুবাই 
দেশের নাম ঃ সংযুক্ত আরব আমিরাত (United Arab Emirates),
রাজধানীর নাম ঃ দুবাই (Dubai),
রাজধানী ঃ আবু ধাবি (Abu Dhabi),
দুবাইয়ের ভাষা ঃ আরবি,
দুবাইয়ের মুদ্রার নাম ঃ দিলাম (Dirham),
মুদ্রা বিনিময় হার ঃ AED ১ দিরহাম = BDT ৩২.৫৪ টাকা।
দুবাইয়ের জনসংখ্যা ঃ ৯.৫১৭ মিলিয়ন বা ৯৫ লক্ষ (২০২৩),
দুবাইয়ের আয়তন ঃ ৮৩,৬০০ বর্গ কিলোমিটার।
দুবাইয়ের কোড ঃ +৯৭১ (+971).

দুবাই কোন কাজের বেতন কত

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব দুবাইতে কোন কাজের বেতন কত সে সম্পর্কে। কাজের বেতন কথাটির মধ্যে সে দেশের সর্বোচ্চ কর্মকর্তা থেকে সর্বনিম্ন কর্মচারী পর্যন্ত সকালেই অন্তর্ভুক্ত।

আরো পড়ুনঃ দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রমিকের বেতন কত এবং কোন কাজে চাহিদা বেশি আপডেট ২০২৪।

দুবাই একটি ক্রমবর্ধমানশীল উন্নত সিটি। যেখানে প্রতিনিয়ত পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কাজের চাহিদা ও বেতন। নিম্নে কোন কাজে বেতন কত সে সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা প্রদান করা হলো।
কাজের নাম - কাজের বেতন টাকায়
  • কনস্ট্রাকশন কাজ - ৭৫ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা,
  • প্লাম্বারের কাজ - ৭০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা,
  • ড্রাইভিং এর কাজ -  ৭০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা,
  • ওয়েল্ডিং এর কাজ -  ৭৫ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা,
  • ইলেকট্রনিক্সের কাজ - ৭০ হাজার থেকে ৮৫ হাজার টাকা,
  • ক্লিনিংয়ের কাজ - ৬০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা।
  • মেকানিক্যাল কাজ - ৬০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা,
  • ডেলিভারি ম্যান - ৬০ হাজার থেকে ৯৫ হাজার টাকা,
  • গার্মেন্টসের কাজ - ৪০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা,
  • ওয়েবারের কাজ - ৪০ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা।
উল্লেখ্য যে এই বেতনগুলো কোম্পানির অবস্থা, কাজের দক্ষতা, কর্মীর যোগ্যতার উপর ভিত্তি করে কম-বেশি হয়ে থাকে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট সার্চ করে এ তথ্যগুলো সংগৃহীত।

দুবাই শ্রমিকদের বেতন কত

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব দুবাইতে শ্রমিকের বেতন কত সে সম্পর্কে।

আপনি যদি একজন শ্রমজীবী মানুষ হন আর শ্রমিক ভিসায় দুবাইতে যান তাহলে আপনার জেনে যাওয়া উচিত দুবাইতে শ্রমিকের প্রাথমিক বেতন কত সে সম্পর্কে।

আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া শ্রমিকের বেতন কত এবং কোন তাদের চাহিদা বেশি আপডেট ২০২৪।

দুবাইতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কনস্ট্রাকশনের কাজ চলছে আর এই কাজগুলোতে প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক দরকার হচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি বা এই শ্রমিকগুলোর আমদানি করা হয়ে থাকে।
যাদের মাসিক বেতন প্রাথমিক অবস্থায় বাংলাদেশী টাকায় ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা ধরা হয়। কাজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা বাড়ার সাথে সাথে এক দুই বছর পরে আস্তে আস্তে বেড়ে যায়।

দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব দুবাইতে কোন ধরনের কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সে সম্পর্কে।
দুবাই কোন কাজের চাহিদা বেশি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই প্রতিনিয়ত উন্নতির শিখরে পৌঁছাচ্ছে। তাই এতে অনেক ধরনের কাজের শ্রমিকের দরকার হচ্ছে। নিম্নে দুবাইতে কোন কাজের চাহিদা বেশি তার একটা ধারণা প্রদান করা হলো।
  • কনস্ট্রাকশনের কাজ,
  • প্লাম্বারের কাজ,
  • ইলেক্ট্রনিক্সের কাজ,
  • ড্রাইভিং এর কাজ,
  • মেকানিক্যাল কাজ,
  • ওয়েল্ডিং এর কাজ,
  • নির্মাণ শ্রমিকের কাজ,
  • ডেলিভারি ম্যানের কাজ,
  • হোটেল ম্যানেজমেন্টের কাজ,
  • রেস্টুরেন্টের কাজ,
  • ফ্যাক্টরির কাজ,
  • গার্মেন্টসের কাজ,
  • ক্লিনিং এর কাজ। ইত্যাদি।

উল্লেখ্য যে আপনি যে কাজেই দুবাইতে যান না কেন আপনাকে সে কাজ সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা অর্জন করে যাওয়া উচিত। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লোকদের চাহিদাও বেশি, বেতনও বেশি।

দুবাই কোম্পানি ভিসা বেতন কত ২০২৪

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জানবো দুবাইতে কোম্পানি ভিসার বেতন কত অর্থাৎ কোম্পানি ভিসায় দুবাই গেলে কত টাকা বেতন পাওয়া যায় সে সম্পর্কে। কোম্পানি ভিসায় দুবাই যেতে পারলে খুবই ভালো হয়।

আরো পড়ুনঃ ইতালিতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং শ্রমিকের বেতন কত আপডেট ২০২৪।

কোম্পানি ভিসায় ডুবাই যাওয়ার অর্থ হল দীর্ঘমেয়াদী একটা কাজে নিশ্চয়তা। কোম্পানি ভিসায় বেতন একটু বেশি থাকে। আমরা আগেই জেনেছি বর্তমান সময়ে দুবাই সবচেয়ে আধুনিক ও বিলাস বহুল শহর।
দুবাই শহরে বাড়ছে কাজের চাহিদা বাড়ছে বেতন। অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ও দক্ষ একজন শ্রমিকের মাসিক বেতন ৬৫ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা। তবে অদক্ষ ও নতুন শ্রমিকদের ক্ষেত্রে বেতন একটু কম থাকে।

দুবাই সর্বনিম্ন বেতন কত

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব দুবাইতে সর্বনিম্ন বেতন কত প্রদান করা হয় সে সম্পর্কে। দুবাইতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে।

আরো পড়ুনঃ ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত।

সেই কর্মক্ষেত্রে কাজ করার জন্য প্রচুর পরিমাণে জনশক্তি আমদানি করা হয়। এই জনশক্তির বেতন কাঠামোতে যাতে করে কোনরকম বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয়, সেজন্য সে দেশের সরকার কর্তৃক সর্বনিম্ন বেতন কাঠামো নির্ধারিণ করা হয়েছে।

২০২৪ সালে একজন প্রবাসী কর্মীর সর্বনিম্ন বেতন ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বাড়ার সাথে সাথেই কর্মীদের এ বেতন বেড়ে যায়।

দুবাই রেস্টুরেন্ট ভিসার বেতন কত

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় আমরা একটু জেনে নেব দুবাইতে রেস্টুরেন্ট ভিসার বেতন কত সে সম্পর্কে। দুবাই যে সকল কাজের চাহিদা রয়েছে তার মধ্যে একটি অন্যতম কাজ হলো রেস্টুরেন্টের কাজ।

আরো পড়ুনঃ ভিসা আবেদন কিভাবে করতে হয় ও কি কি কাগজপত্র লাগে

রেস্টুরেন্টে ভিসায় দুবাই যেতে পারলে প্রথম অবস্থায় প্রতিমাসে বাংলাদেশী টাকায় একজন শ্রমিকের গড় বেতান আসে ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা। অভিজ্ঞতা বাড়ার পরে এই বেতন আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে।

দুবাই যেতে কত টাকা খরচ লাগে

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব দুবাই যেতে কত টাকা খরচ পড়ে সে সম্পর্কে। বর্তমান সময়ে দুবাই একটি অত্যাধুনিক নগরী।
দুবাই যেতে কত টাকা খরচ লাগে

এই নগরীতে কেউ যাচ্ছে কাজের উদ্দেশ্যে, কেউ যায় টুরিস্ট ভিসায়, কেউবা যাচ্ছেন লেখাপড়া বা স্টুডেন্ট ভিসাতে। তাই বিভিন্ন ধরনের ভিসায় বিভিন্ন রকমের খরচ পড়ে। আমরা এখানে আলোচনা করব ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে।
দুবাইতে তিন ভাবে যাওয়া যায় প্রথমত সরকারিভাবে, দ্বিতীয়ত বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে এবং তৃতীয়ত আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে
  • প্রথমতঃ সরকারিভাবে ভিসা প্রসেসিং করে যেতে পারলে খরচ পড়ে সাড়ে তিন থেকে সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকা।
  • দ্বিতীয়ত ঃ বিশ্বস্ত বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে যেতে হলে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ পড়ে সাড়ে ছয় লক্ষ থেকে সাড়ে সাত লক্ষ টাকা।
  • তৃতীয়ত ঃ দুবাই যাওয়ার সবচেয়ে ভালো ও বিশ্বস্ত উপায় হলো, দুবাইতে অবস্থানরত নিজস্ব আত্মীয়-স্বজনের মাধ্যমে যাওয়া। এই মাধ্যমে দুবাইতে যাওয়ার জন্য যে খরচ হয় তা আলোচনা সাপেক্ষে।

দুবাই যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে

দুবাই কোন কাজের বেতন কত এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব দুবাই যাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট লাগে সে সম্পর্কে। একটু নিচের দিকে দেখুন কি কি কাগজপত্র লাগে।
  • কমপক্ষে ছয় মাস মেয়াদ আছে এমন বৈধ পাসপোর্ট,
  • দুবাইয়ের ভিসা,
  • পাসপোর্ট সাইজের প্রয়োজনীয় সংখ্যক কালার ছবি,
  • শারীরিক ফিটনেসের মেডিকেল সনদ,
  • কাজের এক্সপিরিয়েন্স সার্টিফিকেট,
  • ব্যাংক সলভেন্সির ডকুমেন্ট,
  • জাতীয় পরিচয় পত্র,
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট,
  • চাকরিজীবী হলে এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট),
  • অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট,
  • এছাড়াও দুবাই দূতাবাস কর্তৃক নির্দেশিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

দুবাই সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন

দুবাই সম্পর্কিত আলোচনায় এ পর্যায়ে আমরা দুবাই সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব। যেগুলো আপনারা প্রায় গুগলে সার্চ করে থাকেন। প্রশ্ন-উত্তর গুলো নিম্নরূপ।

প্রশ্নঃ দুবাই হোটেল ভিসার বেতন কত ?
উত্তরঃ দুবাইতে হোটেল ভিসার বেতন প্রতি মাসে বাংলাদেশি টাকায় ৩৫ হাজার থেকে ৭০ হাজার টাকা।

প্রশ্নঃ দুবাই ইলেকট্রিক কাজের বেতন কত?
উত্তরঃ দুবাইতে ইলেকট্রিক কাজের বেতন গড়ে প্রতিমাসে বাংলাদেশী টাকায় ৭০ হাজার থেকে ৯০ হাজার।

প্রশ্নঃ দুবাইতে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
উত্তরঃ
  • ইলেকট্রিক কাজ,
  • হোটেলের কাজ,
  • প্লাম্বার কাজ,
  • নির্মাণ কাজ,
  • ড্রাইভিং এর কাজ। ইত্যাদি।
প্রশ্নঃ দুবাই ওয়েল্ডিং কাজের বেতন কত? 
উত্তরঃ প্রথম অবস্থায় ৩৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা। অভিজ্ঞতা হয়ে গেলে দু-তিন বছর পরে বেতন দাঁড়ায় ৪৫ থেকে ৭০ হাজার টাকা।

প্রশ্নঃ দুবাইতে ক্লিনিং ভিসার বেতন কত?
উত্তরঃ বেতন প্রথম অবস্থায় ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা। অভিজ্ঞতা হয়ে গেলে এর বেতন ৪৫ থেকে ৬০ হাজার টাকা।

লেখকের কথা

প্রিয় পাঠক ও শুভানুধ্যায়ী আজকের এ আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা সংযুক্ত আরব আমিরাতের অত্যাধুনিক ও বিলাস বহুল নগরী দুবাইয়ের বেতন ও কাজ সম্পর্কিত সকল বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন।
এ রকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন। যদি আপনাদের এই আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মতামত থাকে তাহলে কমেন্টস বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url