কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয়। আমরা ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য পিতা-মাতা ও আপনজন ছেড়ে অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে দূর প্রবাসে গমন করি। এই দূর প্রবাসে যাওয়ার জন্য এমন একটি দেশ নির্বাচন করতে হবে যে দেশে গিয়ে অল্প পরিশ্রমে বেশি পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা যায়। তার মধ্যে একটি অন্যতম দেশ হলো কাতার।
আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি? কোন কাজের বেতন কত? কোম্পানি ভিসা বেতন কত? অপেক্ষাকৃত কম শিক্ষিত লোকজনের জন্য দেশটিতে কি কাজ পাওয়া যায়? কাতারে যেতে বয়স সীমা কত? ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে। বিস্তারিত জানার জন্য নিচের দিকে পড়ুন।
এই পেজে যা পড়বেন
কাতার পরিচিতি
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় প্রথমে আমাদের জানা দরকার কাতার দেশটি সম্পর্কে। দেশটির ভৌগোলিক অবস্থান, কাতার এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যের পারস্য উপসাগর ও সৌদি আরবের সীমান্তবর্তী খনিজ তেল ও গ্যাস সম্পদে পরিপূর্ণ পূর্ব আরবের একটি উপদ্বীপ রাষ্ট্র। এক নজরে কাতার।
- কাতার ( Qatar ) ঃ এশিয়া মহাদেশের মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থিত একটি দেশ কাতার।
- কাতারের রাজধানীর নামঃ দোহা (Dha),
- মুদ্রার নামঃ কাতারি রিয়াল (Qatari Riyal),
- কাতারি ১ রিয়াল সমান বাংলাদেশি ৩২ টাকা ৮৪ পয়সা (৩২.৮৪ টাকা),
- জনসংখ্যাঃ প্রায় ২৫ লক্ষ,
- মাতৃভাষা ভাষাঃ আরবি,
- অর্থনৈতিক উৎসঃ প্রধান:ত তেল-গ্যাস রপ্তানি,
- ছোট্ট এই দেশটির আয়তনঃ মাত্র ১১,৪৩৭ বর্গ কিলোমিটার।
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এই শিরোনামকে আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে। বিশ্বের উন্নত দেশগুলির মধ্যে কাতার অন্যতম একটি উন্নত দেশ।
আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা ও বেতন বেশি।
কাতার দেশটির অভ্যন্তরীণ কাজ করার জন্য বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে দক্ষ জনশক্তি আমদানি করে নিয়োগ হয়। দেশটিতে যাওয়ার জন্য আগে থেকেই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনি কোন কাজের জন্য যাবেন।
সেই মোতাবেক ওই কাজের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। দক্ষতা ছাড়া কাতার গেলে কাজ পেতে অসুবিধা হয়। কাজের দক্ষতা অর্জন করে কাতারে গেলে বেশি পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা যায়।
কাতার প্রবাসী কয়েকজন প্রবাসী ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে জানা গেছে কাতারে নিম্নোক্ত কাজের চাহিদা ও বেতন বেশি থাকে।
- ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ,
- ইলেকট্রনিক্সের কাজ,
- আইটি ইঞ্জিনিয়ারের কাজ,
- ড্রাইভারের কাজ,
- মেকানিক্যাল কাজ,
- ফায়ার ম্যানেজমেন্টের কাজ,
- মসজিদ ক্লিনারের কাজ,
- হাসপাতাল ক্লিনারের কাজ,
- ফুড প্যাকেজিংয়ের কাজ,
- ফ্যাক্টরি শ্রমিকের কাজ,
- রেস্টুরেন্টের কাজ,
- বাবুর্চির কাজ,
- গ্লাস ক্লিনারের কাজ,
- রোড ক্লিনারের কাজ। ইত্যাদি।
কাতারে সর্বোচ্চ বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এ আলোচনায় এখন আমরা জানবো কাতারে কোন কাজের বেতন বেশি সে সম্পর্কে। কাতার একটি উন্নত রাষ্ট্র। শ্রমিকদের কাজগুলো সবই বাহিরে লোক দিয়ে করিয়ে নেয়। এই কাজগুলো করতে গিয়ে দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বেতনের কম বেশি হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজে চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত।
বিভিন্ন গবেষণার ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, কাতারে ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, ইলেকট্রনিক্স, ড্রাইভিং এর আইটি ইঞ্জিনিয়ারিং কাজের চাহিদা বেশি। এই কাজগুলো বেশি বেতন প্রদান করা হয়। এই কাজগুলোর ভালো অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকলে ক্ষেত্রবিশেষে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন প্রদান করা হয়।
কাতারে সর্বনিম্ন বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জানবো কাতারে সর্বনিম্ন বেতন কত সে সম্পর্কে। আমরা অনেকেই ভাগ্য পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে কাতার গমন করার জন্য চেষ্টা করছি, কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কাতারে কোন কাজের বেতন কত? কাতারে সর্বনিম্ন কত টাকা বেতন প্রদান করা হয়?
দেশটিতে সর্বনিম্ন কত টাকা বেতন প্রদান করা হয় এ সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে থাকেন। কাতারে সরকার নির্ধারিত যে বেতন কাঠামো রয়েছে তাতে একজন শ্রমিককে মাসে ১০০০ কাতারী রিয়ালের (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩২ হাজার ৮'শ টাকা ) কম বেতন দিতে পারবেন না।
কাতারে কোন কাজের বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এই শিরোনামটি আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কাতারে কোন কাজের বেতন কত অর্থাৎ কোন কাজের জন্য কত টাকা বেতন প্রদান করা হয় সে সম্পর্কে।
কাজের উদ্দেশ্যে কোন দেশে যাওয়ার আগে সেই দেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি? কোন কাজের বেতন কত? কত সময় কাজ করতে হয়? ইত্যাদি বিষয়গুলো জেনে নিয়ে তারপরে ভিসা নেওয়া উচিত।
বেতন সম্পর্কিত আলোচনার মুখ্য বিষয় হল টাকা! চলুন জেনে নেওয়া যাক ১ কাতারি রিয়াল সমান বাংলাদেশের কত টাকা? ২১ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের মুদ্রা বিনিময় হার অনুসারে, এক কাতারী রিয়াল বাংলাদেশের ৩২ টাকা ৮৪ পয়সার সমান অর্থাৎ কাতারের ১০০ টাকা বাংলাদেশের ৩২৮৪ টাকা সমান।
কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ওপরে কাজের বেতন কম-বশি হয়ে থাকে। কাতারে কোন কাজের বেতন কত নিম্নে তার একটা ধারণা প্রদান করা হলো।
কাজের নাম - বেতনের পরিমাণ রিয়াল = বেতনের পরিমাণ টাকা
- ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ রিয়াল = ৮৮০০০ - ১১৫০০০ টাকা।
- ইলেকট্রনিক্সের কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ = ৮৮০০০ রিয়াল - ১১৫০০০ টাকা।
- এসি টেকনিশিয়ানের কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ = ৮৮০০০ রিয়াল - ১১৫০০০ টাকা।
- আইটি ইঞ্জিনিয়ারের কাজ - ২৬০০- ৩৫০০ রিয়াল = ৮৮০০০ - ১১৫০০০ টাকা।
- প্লাম্বারের কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ = ৮৮০০০ রিয়াল - ১১৫০০০ টাকা।
- ড্রাইভারের কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ রিয়াল = ৮৫০০০ - ১১৫০০০ টাকা।
- মেকানিক্যাল কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ রিয়াল = ৮৮০০০ - ১১৫০০০ টাকা।
- ফায়ার ম্যানেজমেন্টের কাজ - ২৬০০ - ৩৫০০ রিয়াল = ৮৮০০০ - ১১৫০০০ টাকা।
- মসজিদ ক্লিনারের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- হাসপাতাল ক্লিনারের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- ফুড প্যাকেজিংয়ের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- ফ্যাক্টরি শ্রমিকের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- রেস্টুরেন্টের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- বাবুর্চির কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- গ্লাস ক্লিনারের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
- রোড ক্লিনারের কাজ - ১৩০০ - ১৯০০ রিয়াল = ৪২০০০ - ৬২০০০ টাকা।
কাতারে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় আমরা এখন জানবো কাতারে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত অর্থাৎ একজন ড্রাইভারকে কত বেতন প্রদান করা হয় এ সম্পর্কে। আমরা সকলেই জানি বিশ্বব্যাপী টেকনিক্যাল কাজের বেতন বেশি।
আরো পড়ুনঃ প্রবাসীদের জন্য কোন দেশ সেরা ও বেতন কত।
কোম্পানির অবস্থা ও নিজের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে বেতন কম-বেশি হতে পারে। কাতারে একজন দক্ষ ও বিশ্বস্ত ড্রাইভারের বেতন মাসে ২৬০০ রিয়াল থেকে ৩৫০০ রিয়াল পর্যন্ত হয়ে থাকে যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৮৫ হাজার থেকে ১ লক্ষ্য ১৫ হাজার টাকা সমান।
কাতারে কোম্পানি ভিসা বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এই আলোচনা এখন আমরা আলোচনা করব কাতারে কোম্পানি ভিসা বেতন কত। সে সম্পর্কে। আমরা সকলেই জানি একটি কোম্পানিতে উচ্চপদস্থ থেকে নিম্নপদস্থ পোস্টগুলোতে লোকের দরকার হয়।
আরো পড়ুনঃ রেমিটেন্স কি বা রেমিটেন্স কাকে বলে।
উচ্চপদস্থ একজন কর্মকর্তার কোম্পানি ভিসার বেতন গড়ে প্রতি মাসে ৩৩০০ কাতারী রিয়াল থেকে ৩৮০০ কাতারী রিয়াল যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা হয়ে থাকে।
অপরদিকে একজন নিম্নবরদস্থ কর্মচারীর মাসিক বেতন গড়ে ১৯০০ কাতারী রিয়াল থেকে ২৭০০ কাতারি রিয়াল যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৬৩ হাজার টাকা থেকে ৯০ হাজার টাকা।
কাতারে ক্লিনার ভিসার বেতন কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এ শিরোনামটি আলোচনায় এখন আমরা জানবো কাতারে ক্লিনার ভিসার বেতন কত অর্থাৎ কাতারে একজন ক্লিনার কর্মী কত টাকা বেতন পায়ন সে সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ টাফনিল এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সর্তকতা।
কাতারে অন্যান্য কাজের তুলনায় ক্লিনারের কাজের চাহিদা একে বারেই কম নয়, কিন্তু বেতন অনেকটাই কম। কাতারে একজন ক্লিনারের বেতন ১৩০০ রিয়াল থেকে ২০০০ রিয়াল যা বাংলাদেশী ৪২ হাজার টাকা থেকে ৬৫ হাজার টাকার সমান।
কাতার কোম্পানি ভিসার দাম কত
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এই শিরোনামটি আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কাতার কোম্পানি ভিসা দাম কত সে সম্পর্কে। কাতার যাওয়ার জন্য সরকারি ও বেসরকারি দুই ভাবেই ভিসা তৈরি করা যায়।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ-বিদ্রোহের কারণে অস্থিতিশীল পরিবেশে বিরাজ করছে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে দৈনন্দিন জীবনের খরচ বেড়ে গেছে। ফলে কাতারে ভিসা তৈরি করার জন্য আগের তুলনায় খরচ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বর্তমান সময়ে সরকারিভাবে কাতার ভিসা করার জন্য সাড়ে ৫ লক্ষ টাকা থেকে সাড়ে ৬ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হয়। বেসরকারিভাবে কাতারে ভিসা তৈরি করার জন্য সাড়ে ৬ লক্ষ টাকা থেকে সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হয়।
কাতার কোম্পানি ভিসায় যেতে কত খরচ লাগে
কাতার কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত এ আলোচনায় আমরা আগেই জেনেছি কাতার ভিসার দাম সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো কাতারে যেতে মোট কত টাকা খরচ হতে পারে সে সম্পর্কে।
আলোচনা থেকে আপনারা বুঝতেই কাতার ভিসার দাম, বিমান ভাড়া ও আনুষঙ্গ খরচ এই তিনটার যোগফল হলো কাতারে কোম্পানি ভিসায় যওয়ার খরচ।
বর্তমান সময়ে ফুয়েলের (জ্বালানি তেল) দাম বাড়ার কারণে বিমানের ভাড়া আগের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে। এখন বাংলাদেশ থেকে কাতার যাওয়ার জন্য বিমানে টিকিট খরচ পড়ে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা থেকে ৯৫ হাজার টাকা।
বিভিন্ন কাগজপত্র রেডি করা থেকে শুরু করে অন্যান্য খরচ বাবদ প্রায় ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪৫ হাজার টাকা খরচ হয়।
সুতরাং আলোচনা থেকে বুঝতে পারছেন কাতার যেতে বেসরকারিভাবে পায় সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা থেকে সাড়ে ১০ লক্ষ টাকা খরচ লাগে। সরকারিভাবে গেলে এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা কম লাগে।
কাতার যেতে কত বছর বয়স লাগে
কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন বেশি এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কাতার ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে কত বছর বয়স লাগে বা কাতার গমনের বয়সসীমা সম্পর্কে।
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (ILO) এর নিয়ম অনুসারে ১৮ বছর বয়সের কম কোন ব্যক্তি স্বীকৃত কোন কাজ করতে পারবেন না। আবার বয়স ৫৫ বছর হয়ে গেলে কাতারে আস্তে আস্তে কাজের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
শুধু কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকলেই আপনি কাজের উদ্দেশ্যে কাতার ভিসা করতে পারবেন না। কাতারে যেতে হলে আপনার বয়স সীমা হতে হবে ১৮ বছর থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে।
লেখকের কথা
কাতার সম্পর্কিত আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা জানতে পেরেছেন কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজের বেতন বেশি, কোন কাজে সর্বোচ্চ সর্বোচ্চ বেতন প্রদান করা হয়, কোন কাজের সর্বনিম্ন বেতন, ড্রাইভিং ভিসার বেতন, ক্লিনার ভিসার বেতন কত? ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে।
প্রিয় পাঠক আজকের লেখাটি পড়ে আপনারা কাতার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। আপনার মত অন্যদেরকে জানার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিবেন। এ রকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url