ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কে আজকের হাটখেলটি লেখা। আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন ওমানের কোন কাজের চাহিদা বেশি? কোন কাজের বেতন বেশি? কোন প্রেসার সর্বোচ্চ বেতন? কোন পেশার সর্বনিম্ন বেতন  প্রদান করা হয়? এ রকম আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে। ওমান যাওয়ার পূর্বে আপনি যে কাজের উদ্দেশ্যে যাবেন সেই কাজ সম্পর্কে একটু ভালো অভিজ্ঞতা অর্জন করে গেলে ভালো হয়

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত

আর্থিক অবস্থা উন্নয়নের জন্য ভাগ্য পরিবর্তনের লক্ষ্য নিয়ে অনেকেই বিদেশে তথা ওমানে যাওয়ার জন্য চিন্তা করে থাকেন, কিন্তু আপনারা আগে থেকে জানেন না যে ওমানের কাজ সম্বন্ধে। তাই আপনাদেরকে সহজ করার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটিতে বিস্তারিত ভাবে উল্লেখ করবো। যেন দালাল বা এজেন্সির খপ্পরে পড়ে ঠকে না যান। সেজন্য কিছু প্রাথমিক জ্ঞান থাকা উচিত ওমান সম্পর্কে। চলুন ওমান সম্পর্কে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

পেজ সুচিপত্র

ওমান পরিচিতি

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় প্রথমেই জানা দরকার ওমানের পরিচিতি সম্পর্কে। আরব উপদ্বীপের দক্ষিণ-পূর্ব কর্নারে অবস্থিত মুরুময় একটি দেশ ওমান।

ওমানের পশ্চিমে সৌদি আরব, ইয়েমেন ও সংযুক্ত আরব আমিরাত অবস্থিত। দেশটির পূর্বে আরব সাগর, উত্তরে ওমান উপসাগর ও দক্ষিণে হরমুজ প্রণালী অবস্থিত।

এক নজর ওমান

  • দেশের নামঃ ওমান  (Oman),
  • ওমানের সরকারি নাম ঃ ওমান সুলতানাত,
  • ওমানের রাজধানীর নাম ঃ মাসকাট (Maskat),
  • ওমানের ভাষা ঃ আরবি,
  • ওমানের মুদ্রার নাম ঃ ওমনী রিয়াল,
  • ওমানী ১ রিয়াল = বাংলাদেশি ৩১০.৫৫  (310.55) টাকা,
  • জনসংখ্যা ঃ ৪.০৮ মিলিয়ন,
  • ওমানের কোড ঃ  +968 .

ওমানে সর্বোচ্চ বেতন কত

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ওমানে সর্বোচ্চ বেতন কত সে সম্পর্কে। যে সকল দেশ শ্রমশক্তি আমদানি করে তাদের প্রবাসী কর্মীদের জন্য প্রত্যেকেরই একটি নির্ধারিত বেতন থাকে।

আরো পড়ুনঃ আমেরিকায় কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কোন কাজের বেতন বেশি?

অর্থাৎ বেতনের সর্বোচ্চসীমা ও সর্বনিম্নসীমা উল্লেখ করা থাকে। কাজের অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা, দক্ষতা ও কোম্পানির অবস্থা বুঝে ওমানে প্রবাসী কর্মীদের সর্বোচ্চ  দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত মাসিক বেতন প্রদান হয়ে থাকে।

ওমানে সর্বনিম্ন বেতন কত

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এই শিরোনামটি আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ওমানে প্রবাসী কর্মীদের সর্বনিম্ন বেতন কত প্রদান করা হয় সে সম্পর্কে। ওমান অর্থনৈতিকভাবে একটি উন্নত দেশ। বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা ওমানে এসে কর্ম করেন।

আরো পড়ুনঃ কাতারে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও বেতন কত?

এখানে বিভিন্ন কর্মের জন্য বিভিন্ন রকম বেতন রয়েছে। সর্বনিম্ন বেতন একজন প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য ৩০ হাজার টাকা প্রতি মাসে। অভিজ্ঞতা অর্জন করে কোন কোম্পানিরতে যেতে পারলে মাসে ৪৫ হাজার থেকে  ৫৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি

ওমানে কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে। আপনারা যারা ওমান যেতে চাচ্ছেন তাদের অবশ্যই খোঁজখবর নেওয়া উচিত যে, ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি।

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি

সেই কাজে আপনার কতটুকু অভিজ্ঞতা আছে। যদি অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে অভিজ্ঞতা অর্জন করে গেলে সেখানে সহজে কাজ পাওয়া যায় এবং বেশি বেতন পাওয়া যায়। ওমানে যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো নিম্নে পর্যায়ক্রমে উল্লেখ করা হলো।

  • ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ 
  • প্লাম্বারের কাজ
  • কনস্ট্রাকশনের কাজ
  •  ড্রাইভিংয়ের কাজ 
  • বাগানের কাজ
  • নির্মাণ শ্রমিকের কাজ
  • রাজমিস্ত্রি বা
  • কৃষি কাজ 
  • হোটেল রেস্টুরেন্টের কাজ
  • এসি মেরামতের কাজ
  • ওয়েবারের কাজ
  • রংমিস্ত্রি
  • ক্লিনারের কাজ।

ওমানে কোন কাজের বেতন কত

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ওমানে কোন কাজের বেতন কত সে সম্পর্কে। উপরের আলোচনা থেকে আপনারা জেনেছেন যে ওমানে কোন কাজে চাহিদা বেশি।

আরো পড়ুনঃ আক্কেল দাঁত কি? আক্কেল দাঁত কেন ওঠে?

কর্মীদের বেতন নির্ভর করে কোম্পানির অবস্থা, কর্মীর যোগ্যতা, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও ওভারটাইম কাজ ইত্যাদি বিষয়ের উপরে। উক্ত আলোচনা থেকে বুঝতে পেরেছেন, যে কাজে চাহিদা বেশি থাকে, প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য সেই কাজে বেতনও একটু বেশি প্রদান করা হয়।

নতুন অবস্থায় ওমানে একজন কর্মীর মাসিক বেতন ৩০ হাজার টাকা থেকে ৪০ হাজার টাকা। দিনে দিনে অভিজ্ঞতা বাড়লে এই বেতন ৬৫ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়। কোন কাজের কত বেতন নিম্নে সেগুলো প্রদান করা হলো।

কাজের নাম - মাসিক বেতল  রিয়াল  =  টাকা

ইলেকট্রিশিয়ানের কাজ - ৩০০ - ৪১৫ রিয়াল = ৯৩,০২০ -
১,২৭,০৩০ টাকা।
প্লাম্বারের কাজ - ২৯০ - ৪১০ রিয়াল = ৯০,২৩০ -
১,২৭,০৬০ টাকা।
কনস্ট্রাকশনের কাজ- ২৯৫ - ৪০৫ রিয়াল = ৯১,৩২০ -
১,২৭,১৪০ টাকা।
 ড্রাইভিংয়ের কাজ - ২৯০ - ৪১৫ রিয়াল = ৯৩১০৪০ -
১,২৭,০০০ টাকা।
বাগানের কাজ- ২৯০ - ৪১৫ রিয়াল = ৯৩০০০ -
১,২৭,৩৪০ টাকা।
নির্মাণ শ্রমিকের কাজ- ২৯০ - ৪১০ রিয়াল = ৯৩০০০ -
১,২৭,০০০ টাকা।
রাজমিস্ত্রি - ২৯০ - ৪১৫ রিয়াল = ৯৩০০০ -
১,২৭,০০০ টাকা।
কৃষি কাজ - ২৯০ - ৩৮৫  রিয়াল = ৮৮,২০০ -
১,১৯,০০ টাকা।
হোটেল রেস্টুরেন্টের কাজ- ২৮০ - ৩৯৫ রিয়াল = ৯৩০০০ -
১,২৭,০০০ টাকা।
এসি মেরামতের কাজ- ২৯০ - ৩৯৫ রিয়াল = ৮৮০৪০ -
১,১৮,০০০ টাকা।
ওয়েটারের কাজ - ২৯০ - ৩৮৫ রিয়াল = ৮৭,৫৫০ -
১,১৭,০৫০ টাকা।
রংমিস্ত্রি - ২৮০ - ৩৮৯ রিয়াল = ৮৬,৩০০ -
১,১৭,১০০ টাকা।
ক্লিনারের কাজ- ২৭০ - ৩৭৫ রিয়াল = ৮৩,৩০০ -
১,১৬,০৫০ টাকা।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ কাজের ধরন, কোম্পানির অবস্থা, কর্মীর যোগ্যতা, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে বেতন কম-বেশি হতে পারে।

ওমানে আকামা ফি কত

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এই শিরোনাম আলোচনায় এখন আমরা জানবো ওমানে প্রবাসীদের আকামা ফি কত সে সম্পর্কে। প্রবাসী কর্মীদের জন্য ওমান সরকার নতুন করে আকামা ফি নির্ধারণ করেছেন। প্রবাসীদের কাজের জন্য ওমানে তিন ক্যাটাগরিতে আকামা ফি প্রদান করতে হয়। যথা -

আরো পড়ুনঃ সৌদি আরবে কোন কাজের চাহিদা ও বেতন বেশি?

প্রথম ক্যাটাগরিঃ ওমানে যে সকল প্রবাসী কর্মীদের বেতন ৪০০০ রিয়ালের বেশি, তাদেরকে ২০০১ রিয়াল আকামা ফি প্রদান করতে হয়।

দ্বিতীয় ক্যাটাগরিঃ ওমানে যে সকল প্রবাসী কর্মীদের বেতন ২৫০০ থেকে ৩৯৯৯ রিয়াল। তাদেরকে ১০০১ রিয়াল আকামা ফি প্রদান করতে হয়।

তৃতীয় ক্যাটাগরিঃ ওমানে যে সকল প্রবাসী কর্মীদের বেতন ২৫০০ রিয়ালের নিচে তাদেরকে ৬০১ রিয়াল আকামা প্রদান করতে হয়। ফিশিং কর্মীদের ৬৬৩ রিয়াল আকামা ফি প্রদান করতে হয়।

ওমান যেতে কত খরচ লাগে

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ওমানে যেতে সর্বমোট কত টাকা খরচ লাগে সে সম্পর্কে। আসলে খরচের বিষয়টা একটু আপেক্ষিক। সঠিক করে খরচ বলা মুশকিল।তবে সরকারিভবে গেলে খরচ কম পড়ে,

আরো পড়ুনঃ দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজে চাহিদা বেশি ও কোন কাজে বেতন কত?

ওমানের ভিসা নেওয়ার জন্য প্রায় সাড়ে ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়।বাংলাদেশ থেকে ওমানে বিমান ভাড়া লাগে ৩০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। আনুষঙ্গিক খরচ পড়ে প্রায় ৫০ হাজার টাকা। 

সব একত্রে হিসাব করলে দেখা যায় ওমান যেতে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা খরচ পড়ে যায়। উল্লেখ্য যে টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা ও অন্যান্য ভিসায় ওমান যেতে খরচ কম পড়ে।

ওমানের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজে বেতন কত এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জানবো ওমানের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে। বর্তমানে তথ্য প্রযুক্তির যুগে যেকোনো দেশের ভিসা পাওয়ার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে যোগাযোগ করা যায়।

ওমানের ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়

ওমান ভিসা পাওয়ার জন্য সবচাইতে ভালো একটা ওয়ে হল নিজস্ব পরিচিত লোকজনের মাধ্যমে। এছাড়াও বাংলাদেশে অবস্থিত এজেন্সিগুলোতে যোগাযোগ করে কোম্পানির ভিসায় ওমান যেতে পারে।

ফ্রি ভিসাতেও ওমানে যাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে ওখানে থাকা, খাওয়া ও আকামা ফি নিজে বহন করতে হয়। এতে অনেক খরচ পড়ে কিন্তু কোম্পানির ভিসায় গেলে এ খরচগুলো কোম্পানি বহন করে।

ওমানে ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত 

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এই শিরোনামটি আলোচনায় এখন আমরা জানবো ওমানে ড্রাইভিং পেশার বেতন কত সে সম্পর্কে। ড্রাইভিং পেশাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পেশা।

এই পেশায় ওমানে প্রবাসী কর্মী হিসেবে কাজ করার জন্য তার একটি বৈধ লাইসেন্স থাকতে হয়। তারপরও নতুন অবস্থায় এ পেসার বেতন কম থাকে। দিনে দিনে অভিজ্ঞতা অর্জন করে বিশ্বস্ত হলে এ পেশার বেতন বাড়তে থাকে।

  • নতুন অবস্থায়ঃ  নতুন অবস্থায় ডাইভিং প্রেসার বেতন ৩৫ থেকে ৪৫ হাজার টাকা হতে পারে।
  • অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রেঃ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ডাইভিং পেশার বেতন ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা হয়ে থাকে।

ওমান যেতে কত বয়স লাগে

ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি ও কোন কাজের বেতন কত এ বিষয়টি আলাপ আলোচনা করার জন্য অবশ্যই জানা দরকার ওমানে যেতে কত বয়স লাগে। আমরা বাংলাদেশিরা যারা কাজের উদ্দেশ্যে ওমান যাই তাদেরকে আন্তর্জাতিক লেবার অর্গানাইজেশন (আই এল ও) এর নিয়ম মেনে যেতে হবে।

এই লেবার ল অনুসারে ওমানে একজন বাংলাদেশী শ্রমিকের অন্যতম বয়সসীমা হল ২২ বছর, তবে এটা কিছুটা শিথিল করে ২০২৪ সালে ২১ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে অন্যান্য ভিসা পেতে বয়সের কোনো রেস্ট্রিকশন নেই।

ওমান যেতে  কি কি কাগজপত্র লাগে 

ওমানে যাওয়ার জন্য যে কাগজপত্র বা ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন হয় সেগুলো ধারাবাহিকভাবে নিম্নে উল্লেখ করা হলো। এছাড়াও ওমান দূতাবাস কর্তৃক নির্দেশিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র।

  • পাসপোর্ট,
  • ভিসা,
  • বিমানের টিকেট,
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি,
  • জাতীয় পরিচয় পত্র,
  • জব অফার লেটার,
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট,
  • কাজের দক্ষতা সার্টিফিকেট,
  • ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম,
  • কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট,
  • রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত ফিটনেসি সার্টিফিকেট,
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট।

এছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগতে পারে।

উপসংহার

আপনারা যারা বিদেশ যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন তারা অবশ্যই যে দেশে যাবেন সে দেশে প্রবাসীদের জন্য যে কাজগুলো চাহিদা বেশি ওই কাজগুলোতে একটা অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিয়ে তারপর যাবেন। তাহলে খুব দ্রুত সফল হতে পারবেন অর্থাৎ বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা ওমানে কোন কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজে বেতন কত ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। পোস্টটি শেয়ার করে অন্যদের জানার সুযোগ করা দিবেন। সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url