ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি লেখা। ঢেঁড়স গ্রীষ্মকালীন ফল জাতীয় একটি জনপ্রিয় সবজি হলেও বর্তমান সময়ে প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। ঢেঁড়স গাছের কচি ফলগুলোই মূলত: সবজি (বাজি, ভর্তা, ঝোল ও সরবত) হিসেবে খাওয়া হয়।
আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ, খাওয়ার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় নিরাপদ কিনা? কিভাবে খেতে হয় ঢেঁড়স? ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে। চলুন আর দেরি না করে ঢেঁড়সের মূল আলোচনায় যাওয়া যাক। আপনারও ঢেঁড়স সম্পর্কে নিচের দিকে পড়তে থাকুন।
পেজ সূচীপত্র
ঢেঁড়সের পরিচিতি
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা জানার আগে জেনে নেয়া দরকার ঢেঁড়সের পরিচিতি সম্পর্কে। ঢেঁড়স বলতে সাধারণত: ঢেঁড়সের কচি ফলকেই বুঝানো হয়। আপনারা প্রায় সকলেই ঢেঁড়স চিনেন, তারপরও এর সম্পর্কে একটু বলে রাখি।
এক নজরে ঢেঁড়স
সবজির নাম ঃ ঢেঁড়স,
ঢেঁড়সের ইংরেজি নাম ঃ ওকরা (Okra), লেডিস ফিঙ্গার (Lady's fingers), গাম্বো (Gumbo),
ঢেঁড়সের বৈজ্ঞানিক নাম ঃ আবেলমোসচাস এসকুলেন্টাস (Abelmosechus esculentus),
ঢেঁড়সের রং ঃ গাঢ় সবুজ,
ঢেঁড়সর আকৃতি ঃ ঢেঁড়সগুলো সাধারণত চিকন ও লম্বাকৃতির হয়ে থাকে।
ঢেঁড়সের প্রথম চাষাবাদ ঃ ইথিওপিয়ার শুষ্ক উঁচু অঞ্চল (১২শ শতকের আগে)
ঢেঁড়সের আঞ্চলিক নাম ঃ ঢেঁড়সের বিভিন্ন আঞ্চলিক নাম রয়েছে, বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন নামে পরিচিত এই ঢেঁড়স।যেমন -
- ভেন্ডি,
- ঢ্যাঁড়স,
- ভিন্ডি,
- লেডিস ফিঙ্গার,
- কিংগাম্বো
- গাম্বো। ইত্যাদি।
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ অনেক! ঢেঁড়স একটি অবহেলিত সবজি হলেও এর পুষ্টিগুনে সর্বদাই অনন্য। ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও সুস্বাদের জন্য সর্বদা এটি একটি জনপ্রিয় সবজি। নিম্নে ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও পুষ্টিমান গুলো উল্লেখ করা হলো।
আরো পড়ুন ঃ পেঁপের পুষ্টিগুণ ও ১৯ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।
প্রতি ১০০ গ্রাম ঢেঁড়সে রয়েছে
- এনার্জি বা খাদ্যশক্তি - ৩৫ কিলোক্যালরি,
- কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা - ৭.৬ গ্রাম,
- আমিষ বা প্রোটিন - ২.০ গ্রাম,
- ফাইবার বা আঁশ - ৩.২ গ্রাম,
- ফ্যাট বা চর্বি - ০. ১ গ্রাম,
- ভিটামিন এ - ৬৬০ আই ইউ,
- ভিটামিন সি - ২১ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন বি১ - ০.০৭ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন বি২ - ০.০১ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন বি৬ - ০.০৭ মিলিগ্রাম,
- ভিটামিন বি৯ - ৮৭.৮ মাইক্রোগ্রাম,
- ক্যালসিয়াম - ৯০ মিলিগ্রাম,
- ম্যাগনেসিয়াম - ৫৭ মিলিগ্রাম,
- পটাশিয়াম,
- ফরাফরাস,
- আয়রন - ১.০ মিলিগ্রাম,
- আয়োডিন,
- অক্সালিক এসিড,
- অ্যামাইনো এসিড,
- জলীয় অংশ বা পানি
এছাড়াও ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদান, যেগুলো শরীর গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে
১.ঢেঁড়স গর্ভাবস্থায় নিরাপদ
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় ঢেঁড়স নিরাপদ সে সম্পর্কে। এতে রয়েছে ফোলেট, জিংক, ক্যালসিয়াম, আয়রন।
আরও পড়ুন ঃ শিমের পুষ্টিগুণ ও ১৫ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।
যে উপাদান গুলো গর্ভাবস্থায় গর্ভে বাচ্চার দৈহিক ও স্নায়োবিক গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। সে জন্য গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন পরিমাণ মতো ঢেঁড়স খাওয়া উচিত।
২.ঢেঁড়সের উপকারিতা সমূহ
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেঁড়সের উপকারিতা গুলো সম্পর্কে ঢেঁড়স অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি ফল শরীর গঠনের প্রতিটি পর্যায়ের ভূমিকা যথেষ্ট।
পুষ্টিগুণে ভরপুর এ ঢেঁড়স প্রতিদিন নিয়মিত পরিমাণ মতো খেলে মানবদেহে যে সকল উপকারিতা গুলো পাওয়া যায় সেগুলো নিম্নে ধারাবাহিক ভাবে আলোচনা করা হলো। একটু ধৈর্য সহকারে ও মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিন।
৩.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেঁড়স খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে সে সম্পর্কে। ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,
আরও পড়ুন ঃ লাউয়ের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।
মিনারেলস, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি খাদ্য উপাদান। যেগুলো আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং সংক্রামনব্যাধি রোধে সহায়তা করে।
৪.রক্তের কোলেস্টেরল কমায়
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেঁড়স খেলে রক্তের কোলেস্টেরল কমে সে সম্পর্কে। ঢেঁড়স খেলে এলডিএল কমে ও এইসডিএল বাড়ি।
আরও পড়ুন ঃ মিষ্টি কুমড়ার পুষ্টিগুণ ১১ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা ও অপকারিতা।
ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্র্যাকটিন। যেগুলো রক্তের কোলেস্টের নিয়ন্ত্রণ রাখে হৃদরোগের ঝুকি কমায় ও হৃদপিনড সুস্থ রাখে।
৫.ভ্রূণ তৈরিতে সহায়তা করে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেঁড়স খেলে ভ্রুন তৈরিতে সহায়তা করে সে সম্পর্কে। ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফোলেট, আয়রন, জিংক ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
আরও পড়ুন ঃ কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।
যেগুলো খেলে ডিম্বাণু ও শুক্রাণু উর্বর হয়, এদের গঠন ভালো হয়, স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিষ্কের গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। সেজন্য নিয়মিত গর্ভবতী মা সহ সকলের ঢেঁড়স খাওয়া উচিত।
৬.কোষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব ঢেঁড়স খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে সে সম্পর্কে। ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ যেগুলো খাওয়ার পরে খাবার হজমে সহায়তা করে।
এই ফাইবার সমৃদ্ধ সবজিটি খাওয়ার পরে পুরোপুরি হজম হয়, মলত্যাগ সহজ করে, বিধায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। নিয়মিত ঢেঁড়স খান কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করুন।
৭.টক্সিন রিমুভ করে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব ঢেঁড়স খেলে শরীরের টক্সিন রিমুভ করে সে সম্পর্কে। আপনারা বুঝতেই পারছেন টক্সিন হল একধরনর বিষ বা ক্ষতিকর পদার্থ যা
শরীরে বিভিন্নভাবে জমতে থাকে। ঢেঁড়সে বিদ্যমান ফ্ল্যাভোনয়েড এই টক্সিন গুলোকে রেচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শরীর থেকে বের করতে সহায়তা করে। নিয়মিত ঢেঁড়স খান শরীরকে টক্সিন মুক্ত রাখুন।
৮.গলগন্ড রোগ প্রতিরোধ
গলগন্ড রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে ঢেঁড়স। ঢেঁড়সে বিদ্যমান আয়োডিন গলগন্ড রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এছাড়াও মস্তিষ্ক ও হৃদপিন্ডের ক্রিয়াকলাপ ঠিক রাখতে সহায়তা করে ঢেঁড়স।
৯.ওজন নিয়ন্ত্রণে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেড়স খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে সে সম্পর্কে। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার যেগুলো খাওয়ার পরে পেটে অনেক সময় ভরা ভরা রাখে। ফলে পরবর্তী খাবার গ্রহণের প্রবণতা কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।
১০.চোখের যত্নে
চোখের যত্নে ঢেঁড়সের গুরুত্ব অনেক। ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, লিউটিন, বিটা ক্যারোটিন ও মিনারেলস যেগুলো চোখের দৃষ্টি ঠিক রাখতে সহায়তা করে। চোখের গ্লুকোমা দূর করে, ছানি পড়া রোধ করে, চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
১১.শ্বাসকষ্ট কমতে সহায়তা করে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করে নেব ঢেঁড়স খেলে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কমে সে সম্পর্কে। ঢেঁড়স বীজের তেল বেশ উপকারী। ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে
এন্টি ইনফ্লামেটরি এজেন্ট ও এন্টিঅক্সিডেন্ট যেগুলো খেলে আমাদের শ্বাসকষ্ট নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। ঢেঁড়স খেলে ফুসফুস ভালো থাকে, ফুসফুসের সংক্রমণ রোধ হয় এতে শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি কমে।
১২.চুলের যত্নে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেঁড়স খেলে চুল ভালো থাকে সে সম্পর্কে। চুলের যত্নে ঢেঁডস অনেক কার্যকরী। ঢেঁড়সে হয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে
বিটা ক্যারোটিন, মিনারেলস, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। যেগুলো আমাদের মাথার খুশকি দূর করে, চুলের গোড়া মজবুত করে, চুল ঝরে পড়া রোধ করে, ফলে চুল আরো সুন্দর, লম্বা ও সিল্কি হয়।
১৩.ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে
ঢেঁড়স খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে ঢেঁড়সে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও মেনারেলস যেগুলো ক্যান্সার সেলের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে। ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করতে পারে। ঢেঁড়স খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
১৪.মন চাঙ্গা রাখে
ঢেঁড়সের পুষ্টিগুণ ও ১৫টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব ঢেঁড়স খেলে মন ভালো থাকে সে সম্পর্কে। মন ভালো রাখার জন্য আমাদের শরীরে যে উপাদানগুলো দায়ী সেগুলো হলো ডোপামিন।
আর এ ডোপামিনকে ভালো রাখার জন্য আমাদের শরীরের যে উপাদানগুলো দায়ী সেটি হলো কপার। ঢেঁড়সে বিদ্যমান কপার ডোপামিন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে বিষন্নতা দূর হয়, মন ভালো থাকে।
১৫.ত্বকের যত্ন
ঢেঁড়সে বিদ্যমান ভিটামিন ই ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও এন টি অক্সিজেন গুলো ত্বকের উপরে সব চুপচাপ ও কোষ পচা দূর করে দেড়শ ছেলে মুখের দখ সুন্দর হয় ত্বকের ভরিয়া যাওয়া রোধ করে যৌবন ধরে রাখে।
ঢেঁড়সের সরবত যেভাবে বানাবেন
ঢেঁড়স ভাজি হিসেবে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি সবজি। এটি ভর্তা, ভাজি ও ঝোল ছাড়াও শরবত বানিয়েও খাওয়া যায়। নিম্নোক্ত ভাবে শরবত বানানো যায়।
- কয়েকটি কচি ঢেঁড়স বোঁটা কেটে ফেলে দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন,
- এবার ঢেঁড়সগুলো লম্বা লম্বি ভাবে চিরে ফেলুন,
- এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন,
- ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখার পরে ঢেঁড়সের খোষাগুলো ফেলে দিন,
- তৈরি হয়ে গেল ঢেঁড়স শরবত।
- এবার ঢেঁড়সের পিচ্ছিল রস মিশ্রিত পানি খেয়ে নিন,
- শুধু ঢেঁড়স পানি খেতে ভালো না লাগলে এর সাথে একটু মধু মেশাতে পারেন।
- আপনার শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী এ ঢেঁড়স সরবত।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আপনারা অবশ্যই জানেন যে মৌসুমী সবজি মৌসুমী কোন রোগের প্রতিষেধক বা দাওয়াই হিসেবে সৃষ্টিকর্তার দান। সেজন্য সকল মৌসুমের সব সবজি বা খাদ্যগুলো সকলেরই খাওয়া উচিত। এতে করে শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকে, মন চাঙ্গা হয়।
আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা ঢেঁড়স সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। নিয়মিত ও পরিমাণ মতো ঢেঁড়স খান সুস্থ থাকুন। আজকের আর্টিকেলটি শেয়ার করে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সূত্র ঃ ইউএসডিএ।
aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url