গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি লেখা। আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের (১৩ সপ্তাহ ) লক্ষণ? কি কি উপসর্গ দেখা যায়? গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসের যত্ন? গর্ভে বাচ্চার বৃদ্ধি কেমন হচ্ছে? ইত্যাদি।
![গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEh5x1S0jUji9q-nHoyXgPS9aY-A61EVphCKGJD_pzFIKCxHDHZsvAd3IatI0LCghPhZN7COyHOGJ9Cl3gQCJL685lWJJFf9Fo4OsbtE6EOKoMlDQJbqbfCePKG5TASDcus4BTLs-pbVh2rY__93J7Mz5_vpd6clfP_bBsFs_cN3bSf1E4m5cz5RgCYxeZqb/s16000/%E0%A6%97%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A5%E0%A6%AE-%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%A3%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%93-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE.webp)
আপনার (গর্ভবতীর) অনুভূতি কেমন
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা জানানোর জন্য আমরা প্রথমেই জেনে নিব কনসেপ্ট করার পর থেকে আপনার অনুভূতিটা কেমন বা আপনি কেমন বোধ করছেন সে বিষয়ে সম্পর্কে। আপনি মা হবেন এ অনুভূতিটা অন্যরকম! এসময় আপনার দৈনন্দিন চলাফেরার রুটিন পরিবর্তন হতে পারে।
এটা অত্যন্ত আশ্চর্যজনক একটি বিষয় আপনার শরীরের মধ্যে আরেকটা শরীর বড় হতে শুরু করেছে অর্থাৎ দুজনেরই একসঙ্গে কিছু পরিবর্তন হওয়া শুরু হয়েছে। প্রত্যেকটি নারী যেমন আলাদা আলাদা ভাবে স্বতন্ত্র ঠিক তেমনি গর্ভাবস্থার অনুভূতি বা অভিজ্ঞতাটাও আলাদা আলাদা ও স্বতন্ত্র।
আপনার শরীরের মধ্যে আরও একটা শরীর বড় হতে শুরু করেছে এজন্য আপনার শরীরে কিছু পরিবর্তন ঘটতে যাচ্ছে। আপনার শরীর একটু ভারী ভারী মনে হতে পারে, বমির ভাব বা বমি হতে পারে, শারীরিক ক্লান্তি আসতে পারে, কোন কোন ক্ষেত্রে শারীরিক শক্তি বেড়ে যাচ্ছে এরকম হতে পারে।
গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সমূহ আলোচনায় এখন আমরা জেনে নিব গর্ববস্থার প্রাথমিক লক্ষণ গুলো কি কি সে সম্পর্কে। নিয়মিত মিনিস্ট্রেসন বা মাসিক বা ঋতুচক্র হয়,
আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় পেটের বাম পাশে ব্যথা হওয়ার কারণ।
এমন মেয়েদের হঠাৎ করে পরবর্তী মাসে ঋতুচক্র বন্ধ হয়ে যাওয়া কনসেপ্ট করার প্রথম লক্ষণ বলে মনে করা হয়। তবে ল্যাবরেটরিতে টেস্টের মাধ্যমে এটা নিশ্চিত হতে হয় কনসেপ্ট করেছে কিনা সে বিষয়ে।
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসের লক্ষণ
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসের প্রতি মাসে কি ধরনের লক্ষণ গুলো প্রকাশ পায় সে সম্পর্কে। মাস ওয়াইজ লক্ষণ গুলো হলো-
আরো পড়ুনঃ অর্থসহ ছেলে শিশুর ইসলামিক নামের তালিকা।
- প্রথম মাস ঃ গর্ভাবস্থার প্রথম মাসে বমি ভাব বা বমি, স্তন ফুলে যাওয়া বা ব্যথা অনুভূত হওয়া, ক্লান্তি ও অসুস্থতা বোধ করা।
- দ্বিতীয় মাস ঃ গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় মাসে যে লক্ষণ দেখা যায় তা হলো কোন বিশেষ খাবারের প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যাওয়া আবার কোন বিশেষ খাবারের প্রতি অনাগ্রহ সৃষ্টি হয়, মুড সুইং, স্রোনিতে ব্যথা ও পায়ে খিল ধরা অনুভূত হওয়া।
- তৃতীয় মাস ঃ গর্ভাবস্থার তৃতীয় মাসে পেটের আকার বড় হতে থাকে, ওজন বৃদ্ধি পায় ও আরো কিছু শারীরিক পরিবর্তন ঘটতে থাকে।
গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ ও উপসর্গ সমূহ
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সমূহ আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থার প্রাথমিক লক্ষণ ও উপসর্গ সমূহ সম্পর্কে।
গর্ভাবস্থার প্রথম ১৩ সপ্তাহে হালকা হালকা স্পোটিং বা দাগ দেখা দিতে পারে। এটা খুবই স্বাভাবিক। যদি বেশি পরিমাণে রক্তস্রাব দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই আপনি আপনার ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করুন।
- বমি বমি ভাব হতে পারে,
- বমি হতে পারে,
- শরীরের ওজন কমে যেতে পারে,
- শরীরের ওজন বেড়ে যেতে পারে,
- স্তন নরম হয়ে যেতে পারে,
- তীব্র মাথা ব্যাথা হতে পারে,
- বুক জ্বালাপোড়া করতে পারে,
- অনেক ক্লান্তি বোধ হতে পারে,
- পায়ের পেশিতে টান ধরতে পারে,
- পিঠের নিচের দিকে ব্যথা হতে পারে,
- উরুতে ব্যথা হতে পারে,
- কোষ্ঠকাঠিন্য বেড়ে যেতে পারে,
- কিছু কিছু খাবারের প্রতি নতুন করে আকর্ষণ হতে পারে,
- কিছু কিছু খাবারের প্রতি নতুন করে অরুচি বাড়তে পারে।
গর্ভবতী মায়ের যত্ন
আরো পড়ুনঃ গর্ভে বাচ্চার সুস্থতা ও ত্রুটি কিভাবে বুঝবেন?
- বমির ভাব বা বমি হলে একটু আদা খাওয়া যেতে পারে,
- লেবুর পাতার ঘ্রাণ নেওয়া যেতে পারে, পাইরিডক্সিন (বি৬) খাওয়া যেতে পারে।
- পায়ের পেশী টান ধরার ক্ষেত্রে ক্যালসিয়াম বা ম্যাগনেসিয়াম সাপ্লিমেন্ট খেয়ে দেখা যেতে পারে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন করা যেতে পারে,
- তন্তু বা ফাইবার জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়,
- এছাড়াও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ওষুধ খাওয়া যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় খাদ্যাভ্যাস
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সমূহ আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় কি ধরনের খাদ্য গ্রহণ করা উচিত বা গর্ভাবস্থায় খাদ্যাভ্যাস কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় ও নরমাল ডেলিভারির গুরুত্ব।
পুরো গর্ভাবস্থা জুড়ে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা ও নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা গর্ভবতী মা ও গর্ভের শিশুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার শারীরিক পরিবর্তনগুলো শরীরের সাথে মানিয়ে নেওয়ার জন্য এবং বাচ্চার
সুস্থতার জন্য গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ ও সক্রিয় থাকাটা জরুরী। গর্ভবতী মায়ের পেটের ভিতরে বাচ্চার ক্রমবর্ধমান শরীরের পুষ্টির চাহিদা মেটানোর জন্য প্রতিদিন পুষ্টিবিজ্ঞানীদের দেওয়া ডায়েট চার্ট অনুসারে নিম্নোক্ত খাদ্য গুলো গ্রহণ করা উচিত।
- দুধ,
- ডিম,
- কলা,
- ফলমূল,
- শাকসবজি,
- মাছ,
- মাংস,
- বাদাম। ইত্যাদি।
উক্ত খাদ্য গুলোসহ বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের মাধ্যমে আপনার গর্ভের বাচ্চা এনার্জি, আমিষ ও ভিটামিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পাচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করুন
আপনার সন্তানের বৃদ্ধি কিভাবে ঘটছে
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সমূহ আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব সন্তানের বৃদ্ধি কিভাবে ঘটছে সে সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ সিজার কখন করাতে হয় ও নরমাল ডেলিভারির গুরুত্ব।
প্রথম তিন মাস সময়টি সন্তানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই প্রথম তিন মাসে বাচ্চাদের শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গঠন শুরু করে। এ সকল শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিকাশের মধ্যে রয়েছে -
- মেরুদন্ড ও মস্তিষ্ক
- কার্ডিয়াক টিস্যু
- যৌনাঙ্গ
- কানের ভিতরের অংশ
- আঙ্গুলের নখ
- চোখের পাতা
- যকৃত
- কিডনি
- অগ্নাশয়
- মুখ, চোখ ও নাকের পেশি
- হাত-পা ও অন্যান্য অঙ্গের জন্য কাটিলস তৈরি হয়।
- হাতের ও পায়ের আঙ্গুল,
- শ্বাসতন্ত্র। ইত্যাদি।
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে ভ্রূণের বৃদ্ধি বিভিন্ন কারণে উল্লেখযোগ্য ভ্যাবে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রথম মাসের শেষে আপনার গর্ভস্থ সন্তান প্রায় ০.৬৪ সেন্টিমিটার বা ০.২৫ ইঞ্চি লম্বা হবে।
ধীরে ধীরে সময় গড়ানে ১২ সপ্তাহ শেষে এই ভ্রূণটি বেড়ে দৈর্ঘ্য হবে প্রায় ১০ সেন্টিমিটার বা ৪ ইঞ্চি ও ওজন হবে প্রায় ২৮ গ্রাম।
যেসব বিষয়ে গর্ভবতী মাকে খেয়াল রাখতে হবে
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসের করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সমূহ আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভবতী মাকে যেসব বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে সে সম্পর্কে। আমি আগেই বলেছি প্রত্যেক মহিলার গর্ভাবস্থার অভিজ্ঞতা বা উপসর্গগুলো ভিন্ন ভিন্ন ও স্বতন্ত্র।
সুতরাং একজন সঙ্গে আরেকজনের এ অভিজ্ঞতা বা উপসর্গগুলো পুরোপুরি মিল বা এক নাও হতে পারে। তবে বেশিরভাগ অভিজ্ঞতাগুলো একই রকমের। নিম্নোক্ত উপসর্গ গুলো দেখা যাওয়া সাথে সাথে একজন গাইনোকোলজিস্ট এর সঙ্গে করতে হবে।
- প্রস্রাবের যন্ত্রণা,
- মারাত্মক বমি হওয়া
- বুকে, পিঠে বা পায়ে মারাত্মক খিল ধরা,
- জ্বর বা তাপমাত্রা যদি ১০০ ডিগ্রি (৩৮ সেন্টিগ্রেড) ফারেনহাইটের বেশি বোধ।হয়,
- যোনিপথের রক্ত বের হওয়া,
- দুর্গন্ধযুক্ত যোনি স্রাব। ইত্যাদি
গর্ভাবস্থায় করণীয়
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সমূহ আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব গর্ভাবস্থার পূর্বে ও গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে কি কি করনীয় সে সম্পর্কে।
- গর্ভধারণের পূর্বে ডাক্তারের পরামর্শে কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো উচিত। যদি কোন অসুখ-বিসুখ থেকে থাকে, তার চিকিৎসা করাতে হবে। তার পরে কনসেপ্ট করানো চেষ্টা করতে হয়।
- ডাক্তারি পরামর্শক্রমে গর্ভধারণের একমাস পূর্ব থেকে ফলিক এসিড ঔষধ সেবন করা উচিত।
- গর্ভধারণ নিশ্চিত হওয়ার সাথে সাথেই গাইনোকোলজিস্টের চেকআপে ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
- গর্ভধারণের প্রথম দিকে আল্ট্রাসনোগ্রাম করালে ভালো হয়। এতে বুঝা যায় কয়েটি বাচ্চা আছে, প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ, বাচ্চার বয়স কয় দিন, ভ্রুণের স্পন্দন। ইত্যাদি বিষয়।
- পুরো প্রেগনেন্সি পিরিয়ড জুড়ে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।
- গর্ভধারণ অবস্থায় পর্যাপ্ত বিশ্রাম (৮ থেকে ১০ ঘন্টা) নিতে হবে।
বিঃ দ্রঃ গর্ভবতী মা পুষ্টি কম পেলে কম ওজনে শিশু জন্মায় সুত্রঃ আইসিডিআরবি।
গর্ভাবস্থায় বর্জনীয়
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে করণীয় বর্জনীয় ও নির্দেশিকা সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব গর্ভাবস্থায় কি কি কাজ করা উচিত না বা কি কি কাজ বর্জনীয় সে বিষয় সম্পর্কে।
গর্ভাবস্থায় কি কি কাজগুলো বর্জনীয় তা নিম্নে আলোচনা করা হলো।
- ঝুঁকিপূর্ণ ও ভারী কাজ পরিহার করা উচিৎ,
- এ সময় লং জার্নি করা উচিত না,
- গর্ভাবস্থায় ক্ষতিকর ঔষধ গুলো পরিহার করতে হবে।
- প্রেগনেন্সির প্রথম অবস্থায় কামরাঙ্গা, কম সেদ্ধ খাবার,পেঁপে, এগুলো পরিহার করা উচিত।
- প্রেগনেন্সি অবস্থা ধূমপান, মধ্য পান ও ক্যাফেইন ছেড়ে দিতে হবে,
- গর্ভধারণের প্রথম তিন মাস স্ত্রী সহবাস থেকে বিরত থাকতে হবে।
তথ্যগুলো সংগৃহীত
লেখক এর কথা
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস সম্পর্কিত আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে গর্ভাবস্থায় কি কি করনীয়? কি কি বর্জনীয়? ও নির্দেশিকা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন। গর্ভাবস্থায় পুরা সময়টা সঠিক ভাবে সুসম্পন্ন হওয়ার জন্য পরিবারের সবাই মেনে গর্ভবতী মাকে মানসিক ও শারীরিক সহযোগিতা করা উচিত।
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস সম্পর্কিত কোন মতামত থাকলে কমেন্টস বক্সে জানাতে পারেন। এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন। প্রিয় পাঠকবৃন্দ আজকের এ লেখাটি অনুগ্রহ করে সবার মাঝে শেয়ার করে দিবেন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
Good