কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি লেখা। গ্রাম থেকে শহর প্রায় সকল  ভোজনপ্রিয়সীদের কাছেই কচু শাক জনপ্রিয় একটা খাবার। সকলে আমরা কচু শাক খেতে পছন্দ করি কিন্তু কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেরই অজানা। চলুন জেনে নেই কচু শাকের সকল পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সমুহ।

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতাআজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কচু শাকের পুষ্টিগুণ, কচু শাকের স্বাস্থ্য উপকারিতা, কচুশাকের জাতভেদ, কচু শাক খেলে কেন মুখ চুলকায়? গর্ভাবস্থায় নিরাপদ কিনা? ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে। কচু, কচুর শাক, কচুর ডাটা, কচুর লতি এর সকল অংশই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হলেও কচু শাকের জনপ্রিয়তা বেশি।

পেজ সূচীপত্র

কচু শাকের পরিচিত

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা জানার আগে আমাদের জানা দরকার  এর পরিচিতি সম্পর্কে। কচু মাটির নিচে জন্মালেও এর লতি, ডাটা ও পাতা বা শাক মাটির উপরে ভাগে জন্মে এমন কন্দ জাতীয় উদ্ভিদ। এই কচু গুলোর শাকসহ সবই সবজি হিসেবে খাওয়া হয়।

বাড়ির আনা-কানাচে বা বনে-জঙ্গলে আপনা আপনি কিছু কচু জন্মে থাকে। যেগুলো 'বুনো কচু' নামে পরিচিত। এগুলো কচুর কিছু কিছু জাত মানুষের খাওয়ার অনুপযোগী। কচুর অনেকগুলো জাতের মধ্যে মানুষের খাওয়ার উপযোগী জাতগুলো হল - 

  • মুখি কচু,
  • কুরি কচু,
  • পঞ্চমুখি কচু,
  • পানিকচু,
  • মানকচু,
  • চতুর্মুখী কচু,
  • নারকেলী কচু,
  • ওল কচু,
  • জাত কচু,
  • দুধ কচু,
  • বাঁশ কচু,
  • পাইদনাইল কচু,
  • শোলা কচু। ইত্যাদি।

এই কচুগুলোর বেশিরভাগই শাক-সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। এছাড়াও কিছু প্রজাতির কচু আছে যেগুলোর ফুল ও পাতা দেখতে সুন্দর হওয়ার কারণে সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির জন্য  বাগানে ও টবে চাষ করা হচ্ছে।

কচু শাকের পুষ্টিগুণ

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা জেনে নেব কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও পুষ্টিমান সম্পর্কে। স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এই শাক।  কচু শাক খেলে নিম্নোক্ত পুষ্টিগুণ পাওয়া যায়।

আরো পড়ুন ঃ লাল শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৭ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।

প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাকে প্রাপ্ত পুষ্টিগুলোর নাম ও পুষ্টিমান উল্লেখ করা হলো।

  • এনার্জি বা শক্তি - ১৪২ কিলোক্যালরি,
  • শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট -  ৩৪.৬ গ্রাম,
  • চিনি বা সুগার - ০.৪৯ গ্রাম,
  • খাদ্য আস বা ফাইবার - ৫.১ গ্রাম,
  • ফ্যাট বা চর্বি - ০.১১ গ্রাম,
  • প্রোটিন বা আমিষ - ০.৫২ গ্রাম,
  • ভিটামিন বি ১ - ০.১০৭ মিলিগ্রাম,
  • ভিটামিন বি২ - ০.০২৮ মিলিগ্রাম,
  • ভিটামিন বি৩ - ০.৫১ মিলিগ্রাম,
  • ভিটামিন বি৫ - ০.৩৩৬ মিলিগ্রাম,
  • ভিটামিন বি৬ - ০.৩৩১ মিলিগ্রাম,
  • ভিটামিন বি৯ - ১৯ মাইক্রোগ্রাম,
  • ভিটামিন সি - ৫ মিলিগ্রাম,
  • ভিটামিন ডি - ১.২ মাইক্রোগ্রাম,
  • ভিটামিন ই -২.৯৩ মিলিগ্রাম,
  • ক্যালসিয়াম - ১৮ মালিগ্রাম,
  • আয়রন - ০.৭২ মিলিগ্রাম,
  • ম্যাগনেসিয়াম - ৩০ মিলিগ্রাম,
  • ম্যাঙ্গানিজ - ০.৪৪৯ মিলিগ্রাম,
  • ফসফরাস - ৭৬ মিলিগ্রাম,
  • পটাশিয়াম - ৪৮৪ মিলিগ্রাম,
  • জিংক - ০.২৭ মিলিগ্রাম। ইত্যাদি।

সূত্র ঃ ইউ এস ডি এ, ফুড ডাটাবেজ।।

১.গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কচুশাক গর্ভবতী নারীদের জন্য উপকারী সে সম্পর্কে। গর্ভবতী মাদের পর্যাপ্ত ভিটামিন, ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়।

গর্ভে বাচ্চার ও নিজের সুস্থতার জন্য যে খাবারগুলোতে বেশি পরিমাণে বিভিন্ন খাদ্যাপদান থাকে সেই খাবারগুলো গ্রহণ করা উচিত। এর মধ্যে একটি অন্যতম খাদ্য হলো কচু শাক।

আরো পড়ুন ঃ পালং শাকের পুষ্টিগুণ ও ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।

এ শাকে রয়েছে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, আয়রণ, ফোলেট, জিংক ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এ ধরনের খাবারগুলো গর্ভবতী মহিলার গর্ভের বাচ্চার সুস্থতার জন্য বেশি করে খাওয়া উচিত।

২.কচু শাকের উপকারিতা সমুহ

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব কচু শাকের নানাবিধ উপকারিতা সম্পর্কে। কচু শাকে রয়েছে বিভিন্ন প্রকারের পুষ্টিগুণ, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। যেগুলো খেলে মানব শরীরে নানা প্রকারের উপকার পাওয়া যায়।

কচু শাকের উপকারিতা সমুহকচু এমন একটি সবজি যার প্রতিটি অংগই মানুষের খাওয়ার উপযোগী। এর প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রয়েছে আলাদা আলাদা পুষ্টি উপাদান, যেগুলো আলাদা আলাদা ভাবেই মানব শরীরে উপকার করে থাকে। আজকে আমরা আলোচনা করব মূলত কচু শাকের উপকারিতা নিয়ে।

৩.কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা জেনে নিব কচু শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় সে সম্পর্কে। কচু শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আঁশ বা ডায়াটরি ফাইবার।

আরো পড়ুন ঃ সজনে পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও নিয়ম।

যেগুলো খাওয়ার পরে খুব সহজেই খাবার হজম করতে পারে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। সে জন্য যাদের কষ্ট্য-কাঠিন্য জনিত সমস্যা আছে তারা  কচু শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৪.হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় 

কচুর শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন, ফোলেট, জিঙ্ক ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। যেগুলো দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অর্থাৎ দেহে আয়রনের অভাবে রক্তশূন্যতা দেখা দিলে,

আরো পড়ুন ঃ টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ।

খুব দ্রুত রক্ত তৈরি করতে সহায়তা করে। ফলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ  বাড়ে ও শরীর সুস্থ থাকে। যাদের শরীরে রক্ত স্বল্পতা আছে তারা নিয়মিত কচু শাক খেলে উপকার পাবেন।

৫.রাতকানা রোগ ভালো হয়

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আলোচনা করব কচু শাক খেলে রাত কানা রোগ থেকে নিরাময় পাওয়া যায় সে সম্পর্কে। এ শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ ও বিটা ক্যারোটিন।

আরো পড়ুন ঃ নিমপাতা ব্যবহারের উপকারিতা গুলো কি কি?

যেগুলো আমাদের চোখের দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি সহায়তা করে ও চোখের স্বাস্থ্য ভালো করে। ভিটামিন এ এর একটি ভালো উৎস হওয়ায় কচু শাক খেলে চোখের সমস্যা দূর করে। নিয়মিত প্রচুর খেলে উপকার পাওয়া যায়।

৬.ক্যান্সার প্রতিরোধ করে কচু শাক 

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনায় এখন আলোচনা করব কচু শাক খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ হয় সে সম্পর্কে। ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে কচু শাক।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে কচু শাককচু শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান ও এন্টিঅক্সিডেন্ট যেগুলো ক্যান্সা কোষের মত ক্ষতিকর সেল গুলোর বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে ফলে ক্যান্সার ছেলের বিস্তার রোধে হয়।

৭.মুখ ও দাঁতের যত্ন

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব কচু শাক খেলে মুখ ও দাঁতের সুরক্ষা হয় সে সম্পর্কে। দাঁতের গঠনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ক্যালসিয়াম।

কচু শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ও ক্যালসিয়াম যেগুলো মুখের ক্ষত নিরাময়ের সহায়তা করে, দাঁতের গঠন মজবুত করে এবং মুখ ও মাড়ি সুস্থ রাখে।

৮.হাড়ের গঠন মজবুত করে

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও ১৩টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আলোচনার এ পর্যায়ে আমরা আলোচনা করব কচু শাক খেলে হাড়ের গঠন মজবুত হয় সে সম্পর্কে। এ শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম,

ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস ও বিভিন্ন মিনারেলস। যেগুলো আমাদের হাড়ের গঠনকে মজবুত কর। হাড়ের গঠনকে মজবুত করার জন্য পরিমাণ মতো কচু শাক প্রতিদিন সবারই খাওয়া উচিত।

৯.দেহ গঠনে সহায়তা করে 

কচু শাকে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন যেগুলো শরীরের কোষ গঠনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। বাড়ন্ত বয়সে বাচ্চাদের বেশি পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আমিষ ও ভিটামিন প্রয়োজন হয়। এগুলো প্রায় সবগুলোই কচুর শাকে পাওয়া যায়, সে জন্য প্রতিদিন নিয়মিত কচু শাক খাওয়া উচিত।

১০.হৃদরোগ কমায়

কচু শাকের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলোর মধ্যে একটি অন্যতম হলো কচু শাক খেলে হৃদরোগ কমে ও স্ট্রোকের প্রবণতা কমে যায়। কচু শাকে বিদ্যমান উচ্চমাত্রার পটাশিয়াম হৃদপিন্ডকে‌ সুস্থ রাখে ও রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে স্ট্রোকের প্রবণতা কমায়।

১১.বাত ব্যথা নিরাময় 

আদিম কাল থেকেই ঔষধি গুণের কারণে কচুর পাতা ও ডগা ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই কচুর পাতা ও ডগায় রয়েছে এন্ট্রি ইনফ্লামেটরি এজেন্ট যার কারণে কচুর শাক খেলে অনেকেরই শরীরের বাত ব্যথা নিরাময় হয়।

১২.জ্বর কমাতে সহায়তা করে

জ্বর কমাতে সহায়তা করে দুধ কচুর তরকারি। ইউনানী শাস্ত্র মতে যদি কারো জ্বর হয় তাহলে দুধ কচু রান্না করে, সেই তরকারি খাওয়ালে, খুব দ্রুত জ্বর কমে যায়।কচু শাকের ডাঁটায় রয়েছে পর্যাপ্ত জলীয় অংশ, যা রান্না করে খেলে দ্রুত পানির ঘাটতি পূর্ণ হয়।

১৩.উচ্চ রক্তচাপ কমায়

উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য সকলেরই নিয়মিত পরিমাণ মতো কচুর শাক খাওয়া জরুরী। কচুর শাকে বিদ্যমান টেনিনস, স্যফোনিনস, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্ল্যাভোনয়েড ইত্যাদি উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। সেজন্য নিয়মিত কচু শাক খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।

কচু শাক খেলে মুখ ও গলা চুলকায় কেন ?

কচুর শাক, কচু, কচুর ডাঁটা ও কচুর লতি খেলে অনেকেরই মুখ ও গলা চুলকাতে পারে। এর কারণ হলো কচুতে রয়েছে ক্যালসিয়াম অক্সালেট নামক এক ধরনের পদার্থ। যেগুলো খেলে মুখে বা গলায় কাটার মত বিঁধে যায়। সেজন্য মনে হয় কচু খেলে মুখ চুলকায়। সামান্য গলা চুলকালেও কচুর শাক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

কচু শাক খেয়ে গলা চুলকালে কি খেতে হয় ?

কচুর শাক খেলে গলা চুলকায় এ কথাটা যেমন ঠিক তেমনি কচু একটু প্রক্রিয়াকরণ করে রান্না করলে গলা চুলকায় না। কচুর শাক ভালো করে ধুয়ে নিতে হয়, কচু একটু পুরো করে  ছিলে খোলা ফেলে দিতে হয়।

কচু শাকে একটু লেবুর রস বা  তেঁতুল অথবা ভিনেগার মিশিয়ে রান্না করলে মুখ চুলকায় না। খাওয়র পরে যদি কারো মুখ চুলকায় সেক্ষেত্রে লেবুর রস বা তেঁতুল খেলে চুলকানো ভালো হয়ে যায়।

সতর্কতা / সাবধানতা

কচুর শাক অত্যন্ত পুষ্টিকর, উপকারী ও ভেষজ গুণসম্পন্ন একটি খাদ্য। কচু শাক খাওয়ার সময় কারো কারো  কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত, যাতে করে খাওয়ার পরে নতুন করে সমস্যায় পড়তে না হয়।

  • যাদের এলার্জি আছে তাদের সতর্কতার সহিত খাওয়া উচিত। কচুর শাক খেলে এলার্জি বাড়তে পারে ।
  • যাদের এসিডিটির সমস্যা আছে তাদেরও একটু সতর্ক হওয়া উচিত। কারন কচুর শাক খেলে এসিডিটি বাড়ে যেতে পারে।
  • কচু শাক খেলে অনেকের মুখ চুলকায়, সেজন্য সতর্কতার সহিত খাওয়া উচিত। তবে মুখ চুলকালে সাথে সাথে একটু তেঁতুল খেলে চুলকানো বন্ধ হয়ে যায়।

উপসংহার 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, আশা করি আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন এবং কচু শাক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বিশদভাবে জানতে পেরেছেন। সেজন্য আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিলে আপনার অন্যান্য বন্ধুরাও এর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবে। 

এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন। কচু শাক অত্যন্ত পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি সবজি। তাই বলেই বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। পরিমিত পরিমাণে প্রতিদিন কচু শাক খেলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • MD Raihan Islam
    MD Raihan Islam December 15, 2024 at 4:14 PM

    Nice

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url