মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা
মুড়ির পরিচিতি
মুড়ির পরিচিতি সম্পর্কে একটু বলে রাখা দরকার। আমরা সকলেই মুড়ি চিনি ও খাই। পাতিলে গরম বালির মধ্যে চাউলে তাপ প্রয়োগ করে মুড়ি তৈরি করা হয়। বলা যেতে পারে মুড়ি হল চাউলের স্ফীত অবস্থা যা ভাজা চাল বা মুড়ি নামে পরিচিত।
চাউলের রং এর উপর ভিত্তি করে মুড়ির রং বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। মুড়ি সাধারণত: লালচে, সাদা ও বাদামী বর্ণের হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশে প্রায় প্রত্যেক ঘরে ঘরেই মুড়ি নিত্যদিনের খাদ্যপন্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন এলাকায় মুড়ি বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন -
- মুড়ি,
- হুড়ুম,
- বুইজ্যা,
- চাল ভাজা। ইত্যাদি।
মুড়ির পুষ্টিগুণ
মুড়ি বেশ পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাদ্য। অল্প ক্ষুধা নিবারণের জন্য বা শখে বসে কাজের ফাঁকে মুড়ি অনেকেই খেয়ে থাকেন কিন্তু আমরা জানিনা এই মুড়ির পুষ্টিগুণ ও পুষ্টিমান সম্পর্কে!। মুড়ির পুষ্টিগুণ ও পুষ্টি উপাদানের নাম নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
আরো পড়ুন ঃ তিসি বীজের পুষ্টিগুণ ও ১৫ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা।
বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতি ১০০ গ্রাম মুড়িতে রয়েছে- এনার্জি বা শক্তি - ৪০২ ক্যালরি,
- কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা - ৮৯.৮ গ্রাম,
- প্রোটিন বা আমিষ - ৬.৩ গ্রাম,
- ফ্যাট বা চর্বি - ০.৫ গ্রাম,
- ফাইবার বা আঁশ - ০.২ গ্রাম,
- কোলেস্টেরল - নেই,
- ক্যালসিয়াম - ৬ মিলিগ্রাম,
- পটাশিয়াম - ১৬ মিলিগ্রাম,
- আয়রন - ৪.৪ মিলিগ্রাম,
- ম্যাগনেসিয়াম - ৪.০০ মিলিগ্রাম,
- ফসফরাস - ৬ মিলিগ্রাম,
- সোডিয়াম - ৩ মিলিগ্রাম,
- ফিয়ামিন - ০. ৩৬ মিলিগ্রাম,
- নিয়াসিন - ৪.৯৪ মিলিগ্রাম। ইত্যাদি।
এছাড়াও মুড়িতে রয়েছে এন্ট্রি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন বি কমপ্লেক্সহ অন্যান্য পুষ্টি উপাদান।
মুড়ি খাওয়ার নিয়ম
মুড়ি খাওয়ার নিয়ম বা মুড়ি কিভাবে খেতে হয় এটাও গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য বিষয়। অর্থাৎ মুড়ি কিভাবে খেলে বেশি ভালো লাগে? রোগীর পথ্য হিসেবে কিভাবে খেতে হয় বা মুড়ি অন্য কোন কাজে ব্যবহার করা হয় কি না এ বিষয়ে এখানে আপনাদের জানাবো।
আরো পড়ুন ঃ মাংসের চেয়ে বেশ প্রোটিন যে ১১ খাবারে।
- সত্যি কথা হলো মুড়ি খাওয়ার কোন সঠিক বা ধরা বাধা নিয়ম নেই। যার যেভাবে ভালো লাগে সে সেভাবেই মুড়ি খেতে পারবেন তবে মুড়ির সাথে মুখরোচখ কোন কিছু মিশানে সাধ বৃদ্ধি পেলেও ক্ষতিকর দিকটা বেড়ে যায়।
- মুড়ির সাথে ছোলা, চানাচুর, ধনেপাতা, পুদিনা পাতা, কাঁচা মরিচ, পেঁয়াজ, বিট লবণ, টমেটো, শসা, কাসুন্দি, পিঁয়াজু, বেগুনি ও মাংসের ঝোল সবগুলো একসাথে মাখিয়ে খাওয়া যায়। তবে এতে এসিডিটির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- শুধু শুকনো মূল্য চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- রোগীর প্রথ্য হিসেবে ডায়রিয়া, পাতলা পায়খানা বা অন্যান্য রোগে মুড়ি ভিজিয়ে হালকা লবণ দিয়ে খাওয়া শ্রেয়। এতে করে রোগের উপশম হয়, পেটের পিড়া দূর হয়।
- শীতের সকালে খেজুর রসের সাথে মুড়ি খাওয়া অত্যন্ত মনের ব্যাপার।
১.মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা সমূহ
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা এই আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। আমরা হয়তো অনেকেই মনে করি মুড়ি কোন পুষ্টিগণ নেই! শুধু খাওয়াই হয আসলে বিষয়টা সেরকম নয়। মুড়িরও রয়েছে অনেক গুনাগুন ও উপকারিতা।
মানব দেহে জন্য প্রায় প্রত্যেকটি খাবারই উপকার করে থাকে তবে সে টি হতে হবে স্বাস্থ্যসম্মত ও পরিমিত। দেখে নেওয়া যাক মুড়ি মানুষের শরীরে কি কি উপকার করে থাকে। মুড়ি খাওয়ার উপকারিতা গুলো নিম্নে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হলো।
২.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতাআছে আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা শিরোনামটি আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব মুড়ি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে সে সম্পর্কে।
আরো পড়ুন ঃ চিনি মানুষের শরীরে যে ১২টি ক্ষতি করে।
মুড়িতে রয়েছে এন্টি অক্সিডেন্ট, মিনারেলস ও বিভিন্ন খাদ্য উপাদান। যেগুলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ও বিভিন্ন সংক্রমণ ব্যাধির থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
৩.কম ক্যালরিযুক্ত ও গ্লুটেনমুক্ত
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জেনে নিব কম ক্যালরিযুক্ত ও গ্লুটেনমুক্ত মুড়ি খেলে যে উপকার হয় সে বিষয় সম্পর্কে। মুড়ি কম ক্যালরিযুক্ত হওয়ার কারণে
আরো পড়ুন ঃ পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয়
মুড়ি খেলে শরীরের অবাঞ্ছিত চর্বি কমাতে সহায়তা করে। পাশাপাশি গ্লুটেনমুক্ত হওয়ার কারণে দেহে সিলিয়াক রোগ রোগের ঝুঁকি কমায়। যে সকল ব্যক্তি সিলিয়াকে রোগে ভুগছেন মুড়ি তাদের জন্য উপযুক্ত খাবার।
৪.এসিডিটি কমায়
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা জেনে নিব মুড়ি খেলে এসিডিটি কমে সে সম্পর্কে। গ্যাস, এসিডিটি বা অম্বল থাকলে মুড়ি খেলে উপকার পাওয়া যায়। পরিমাণ মতো শুকনো মুড়ি খাওয়ার পরে এক গ্লাস পানি খেলে কমে যায়।
আরো পড়ুন ঃ অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ১৬টি ক্ষতিকর দিক।
মুড়ি এসিড নিঃসরণের সমতা ঠিক রাখে। ফলে যাদের এসিড আছে বা ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার সমস্যা হয় তারা যদি মুড়ি পানিতে ভিজিয়ে হালকা লবণ দিয়ে খান তাহলে গ্যাস কমে যায় ও পাতলা পায়খানা ভালো হয়।
৫.রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা আলোচনা হয় আমরা এখন আলোচনা করব মুড়ি খেলে রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে সে সম্পর্কে।
মুড়িতে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার ও কম পরিমাণে সোডিয়াম। ফাইবার হৃদযন্ত্র ভালো রাখে। মুড়ি খেলে পেট ভরলেও সোডিয়াম কম থাকার কারণে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৬.হাড়ের গঠন শক্ত করে
মুড়ি খাওয়ার ১৪টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব মুড়ি খেলে হাড়ের গঠন শক্ত করে সে সম্পর্কে। মুড়িতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম,
ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস যেগুলো হাড়ের গঠনকে মজবুত করে ও হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। সেজন্য প্রতিনিয়ত মুড়ি খেলে যথেষ্ট উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও মুড়ি খেলে কোলেপর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৭.ওজন নিয়ন্ত্রণ করে
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে মুড়ি। কথায় বলে মুড়ি খেলে ভুড়ি কমে। মুড়িতে কোলেস্টেরলের পরিমাণ অনেক কম এবং ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি।
যে কারণে মুড়ি খেলে পেট ভরা থাকে, হজম ভালো হয়। কোলেস্টেরল বাড়তে পারে না ও চর্বি কমে।ফলে ওজন বাড়ে না। যারা ওজন কমাতে চান তারা নিয়মিত মুড়ি খান।
৮.দাঁত ও মাড়ির গঠন মজবুত করে
দাঁত ও মাড়ির গঠন মজবুত করে মুড়ি। মুড়িতে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এগুলো দাঁতের গঠন মজবুত করে ও মাড়ি শক্ত করে। মুখের বেরি বেরি রোগ দূর করে। নিয়মিত মুড়ি খেলে দাঁতের ব্যায়াম হয় ফলে দাঁত ও মাড়ি ভালো থাকে।
৯.পুষ্টি শোষণে সহায়তা করে
১০.ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা আলোচনার শিরোনামে এখন আমরা জেনে নিব মুড়ি খেলে ঠান্ডা জনিত রোগ উপশম হয় সে সম্পর্কে। এন্ট্রিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেলস সমৃদ্ধ খাদ্য হলো মুড়ি।
যাদের ঘন ঘন সর্দি, জ্বর, মাথা ব্যথা কাশি হয় তারা যদি মুড়ি সরিষার তেল, কাঁচামরিচ ও পিঁয়াজ দিয়ে মাখিয়ে খান তাহলে সর্দি, জ্বর, কাশি ও মাথাব্যথা উপশম হয় অর্থাৎ ঠান্ডা জড়িত সমস্যায় মুড়ি খেলে এই সমস্যা দূর হয়।
১১.কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাদ্য
১২.মস্তিষ্কের উন্নতি করে
মুড়ি খাওয়ার ১৪টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা আলোচনায় আমরা এখন জেনে নিব মুড়ি খেলে মস্তিষ্কের উন্নতি হয় সে সম্পর্কে। মুড়িতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বিভিন্ন খাদ্য উপাদান ও
নিউরো-ট্রান্সমিটারের মত উপাদান। যেগুলো মস্তিষ্কের উদ্দীপনা ও কগনেটিভ ফাংশানের উন্নতি ঘটায় ও কার্যকারিতা বাড়ায়। সেজন্য প্রতিদিন নিয়মিত ও পরিমাণমত মুড়ি খেলে মস্তিষ্কের উন্নতি হয়।
১৩.হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা আলোচনায় আমরা এখন জেনে নেব মুড়ি খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় সে সম্পর্কে।
মুড়িতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার। এই ফাইবার গুলো খুব দ্রুত অন্যান্য খাবার হজমে সহায়তা করে। মুড়ি খেলে পেটের অম্বল-গ্যাস কমে ও হজম শক্তি বাড়ে।
১৪.মুড়ি খাওয়া সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা
মুড়ি খাওয়ার ১৪ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে পুষ্টিগুণ ও অপকারিতার সম্পর্কিত আলোচনায় এখনো আমরা জেনে নেব মুড়ি খাওয়া সম্পর্কে সাধারণ কিছু জিজ্ঞাসা বা প্রশ্ন। মুড়ি বেশ পুষ্টি সম্পন্ন ও উপকারী খাদ্য কিন্তু এই মুড়ি সম্পর্কে কিছু সাধারণ প্রশ্ন আছে যেগুগলো আপনারা গুগলে সার্চ করে থাকেন। সেরকম কিছু প্রশ্ন-উত্তর নিম্নে আলোচনা করা হলো।
প্রশ্ন ঃ মুড়ি খাওয়া কি ক্ষতিকর?
উত্তর ঃ মুড়ি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য, সেজন্য ডায়াবেটিস বেড়ে যেতে পারে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়তে পারে। এই সকল লোকদের মুড়ি কম ক্ষয় ভালো।
প্রশ্ন ঃ মুড়ি খেলে কি ওজন বাড়ে?
উত্তর ঃ না, মুড়ি খেলে ওজন বাড়ে না বরং ওজন কমে।
প্রশ্ন ঃ মুড়িতে কি ফ্যাট বা চর্বি আছে?
উত্তর ঃ মুড়িতে ফ্যাট বা চর্বি নাই বললেই চলে। ১০০ গ্রাম মুড়িতে মাত্র ০.১ গ্রাম ফ্যাট আছে।
প্রশ্ন ঃ মুড়িতে কি কি ভিটামিন আছে?
উত্তর ঃ ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, জিঙ্ক, ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার ইত্যাদি
প্রশ্ন ঃ প্রতিদিন কতটুকু মুড়ি খাওয়া উচিত?
উত্তর ঃ যে সমস্ত ব্যক্তিবর্গের ডায়াবেটিসের প্রবলেম আছে ওই সমস্ত ব্যক্তিবর্গরা প্রতিদিন সর্বোচ্চ ৫০ গ্রাম মুড়ি খেতে পারবেন।
মুড়ি খাওয়ার অপকারিতা
- বর্তমান সময়ে কিছু অসাধু লোকজন মুড়িতে ইউরিয়া মিশ্রিত করে ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে।
- মুড়িতে অনেক সময় বেশি পরিমাণে লবণ দেয়া থাকে যা বেশি পরিমাণে খেলে ব্লাড প্রেসার বেড়ে যেতে পারে।
- মুড়িতে পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড থাকার কারণে বেশি মাত্রায় মুড়ি খেলে ওয়েট বেড়ে যেতে পারে।
- মুড়িতে কার্বোহাইড্রেট থাকার কারণে বেশি পরিমাণে খেলে ডায়াবেটিস মেনে নিতে পারে।
- কারো কারো ক্ষেত্রে মুড়ি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।
- মুড়ি খেলে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে তাই যাদের এ সমস্যাগুলো আছে তাদের মুড়ি কম ক্ষয় ভালো।
উপসংহার
আমরা সকলেই কম-বেশি মুড়ি খেতে পছন্দ করি ও মুড়ি খাই। কিন্তু মুড়ির যে এত পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা রয়েছে তা অনেকেরই জানা ছিল না। প্রিয় পাঠক বৃন্দ মুড়ির পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা মুড়ি সম্পর্কে সব তথ্যগুলো বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন ও উপকৃত হয়েছেন।
মুড়ি শুধু ভুঁড়িই কমায় না, এখন দেখছি মুড়ির অনেক পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা রয়েছে। মুড়ি সম্পর্কিত এ তথ্যগুলো আপনাদের প্রিয়জনকে জানানোর জন্য আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিতে ভুলবেন না প্লিজ। এরকম আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সাথেই থাকুন। নিয়মিত মুড়ি খান, সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।
Thanks for great information..