পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয়
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় সে বিষয়গুলো নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি লেখা। পানির অপর নাম জীবন! পানি ছাড়া আমাদের এক মুহূর্ত চলে না। মানব শরীরে ৭০ শতাংশের বেশি পানি থাকে। এই পানি আমাদের শরীরের অত্যন্ত উপকারী ও জীবন রক্ষাকারী পদার্থ। কিন্তু এই পানি কম খেলে শরীরে বিভিন্ন রকমের ক্ষতি হয় তথা রোগে বাসা বাঁধে।
শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা বলে কথা নয়,শরীরে প্রয়োজনীয় পানির চাহিদা পানি খাওয়ার মাধ্যমে পূরণ করতে হয়। শরীরে পানির ঘাটতি বা পানি শূন্যতা বা পানি স্বল্পতাকে ডাক্তারি ভাষায় ডিহাইড্রেশন বলে। কোন কারনে শরীরে পানি পানির চাহিদা অপূর্ণ থাকলে শরীর নিজের থেকে কিছু সিম্পটোম শো করে। পানি কম খেলে শরীরে যে ক্ষতি হয়, সেগুলো নিম্নরপ।
পেজ সূচীপত্র
পানি কি বা পানি কাকে বলে
পানি হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সমন্বয়ে গঠিত একটি অজৈব পদার্থ যা বায়বীয়, তরল ও কঠিন অবস্থায় পাওয়া যায়। রুম টেম্পারেচারে পানি স্বচ্ছ, স্বাদহীন, গন্ধহীন ও প্রায় বর্ণহীন যা দেহ কোষের প্রধান উপাদান।
পানির অন্যান্য নাম -
- জল,
- বারি,
- নীর,
- অম্বু,
- সলিল
- আব। ইত্যাদি।
পানির বিজ্ঞানসম্মত নাম হলো হাইড্রোজেন মনোক্সাইড (H2O).
পানি পানের নির্ধারিত পরিমাণ
পানি পানের নির্ধারিত মাত্রা কতটুকু অর্থাৎ একজন সুস্থ প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের জন্য দৈনিক কত টুকু পানি পান করা উচিত? সে সম্পর্কে google translate থেকে জানা যায় একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের
আরো পড়ুন ঃ অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ১৬টি ক্ষতিকর দিক।
প্রতি কেজি দৈহিক ওজনের জন্য প্রতিদিন প্রায় ৩৫ মিলিলিটার পানি পান করা প্রয়োজন। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সংস্থার এই তথ্য মতে দৈহিক ওজন অনুসারে প্রতিদিন পানি পানের পরিমাণ উল্লেখ করা হলো।
দৈহিক ওজন - দৈনিক পানি পানের নির্ধারিত পরিমাণ
- ৪০ কেজি - ১.৪ লিটার,
- ৫০ কেজি - ১.৭ লিটার,
- ৬০ কেজি - ২.১ লিটার,
- ৭০ কেজি - ২.৪ লিটার,
- ৮০ কেজি - ২.৮ লিটার,
- ৯০ কেজি - ৩.১ লিটার।
উল্লেখ্য বয়স, স্বাস্থ্য ও দৈহিক কার্যক্রমের উপর নির্ভর করে পানি পানের এই পরিমাণ কম বেশি হতে পারে।
পানি শূন্যতার লক্ষণ কি কি
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা জেনে নেব শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায় বা পানি স্বল্পতার কারণে শরীর কি কি সিমটম সো করে। শরীরে পানি শূন্যতার লক্ষণগুলি নিম্নরূপ।
আরো পড়ুন ঃ ক্যালসিয়াম ঘাটতিঃ লক্ষণ কারণ প্রতিকার ও চিকিৎসা।
- প্রচণ্ড পিপাসা পায়,
- ড্রাই মাউথ বা মুখ শুকিয়ে যাওয়া বা মুখ শুস্ক হয়ে যাওয়া,
- ত্বক শুস্ক হয়ে যাওয়া,
- ঠোঁট ফেটে যাওয়া,
- মাথা যন্ত্রণা হওয়া,
- চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া,
- প্রসাব হলুদ হয়ে যাওয়া,
- প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া,
- শরীরে খিচুনি হওয়া,
- চামড়া শক্ত হয়ে যাওয়া,
- হাতে-পায়ে সহ সকল পেশিতে টান ধরা,
- মেজাজ খারাপ হয়ে যাওয়া,
- ক্ষুধা হ্রাস পাওয়া,
- বারবার মিষ্টি খেতে চাওয়া। ইত্যাদি।
শরীরে পানি শূন্যতার সাধারণ লক্ষণ এগুলো, তবে ম্যান টু ম্যান এ লক্ষণ গুলো আলাদা আলাদা হতে পারে।
১.পানি কম খাওয়ার ক্ষতিকর দিকগুলো
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব পানি কম খাওয়ার কারণে শরীরের ক্ষতিকর দিকগুলো সম্পর্কে। দীর্ঘদিন পানি কম খেলে বা পর্যাপ্ত পানি পান না করলে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে, শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে পারে, কিডনি ও লিভারের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞরা সবাইকেই প্রতিদিন বয়স অনুসারে নারী পুরুষ উভয়ের নির্ধারিত পরিমান পানি পান করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। পানি কম খাওয়ার ক্ষতিকর দিকগুলো নিমরূপ।
২.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় সেগুলোর মধ্যে অন্যতম ক্ষতি হলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক রাখতে, দেহকে অসুস্থতা থেকে সুস্থ করতে পানির যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।
আরো পড়ুন ঃ বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় ও নরমাল ডেলিভারির গুরুত্ব।
শরীরে পানি স্বল্পতার কারনে ইমিউন কোষ ও এন্টিবডির উৎপাদন ব্যাহত হয়। রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ে এবং খুব সহজেই ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস শরীরে আক্রমণ করতে পারে এমনকি পানি অভাবে ক্ষত নিরাময়ে লেন্দি হতে পারে।
৩.মেমোরি লস ও মস্তিষ্কের রোগ
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় তার মধ্যে অন্যতম একটি হলো মেমোরি লস ও মস্তিষ্কের রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে শরীর ও মন সতেজ থাকে। ব্রেনের কার্যকারিতা বাড়ে, ফলে মেমোরি বুস্টাপ হয়।
আরো পড়ুন ঃ মোনাস ১০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা।
বিশেষ করে যারা কঠোর পরিশ্রম করেন বা ব্যায়াম করেন তারা এই কাজগুলো করার আগে ও পরে পানি পান করলে তাদের শরীর মন তথা মস্তিষ্ক ভালো থাকে। ফলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে ও মস্তিষ্কের রোগের ঝুঁকি কমে।
৪.ইলেকট্রোলাইটস ইমব্যালেন্স
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২ টি ক্ষতি হয় তার মধ্যে অন্যতম একটি ক্ষতি হলো ইলেকট্রোলাইটস ইমব্যালেন্স। শরীরের ইলেকট্রোলাইটসগুলো হল সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্লোরাইড। এই তিনটি খনিজ উপাদানের ব্যালেন্স ঠিক থাকলে শরীর ভালো থাকে। পানি এই তিনটি মৌলের ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করে।
আরো পড়ুন ঃ শিমুল মূল খাওয়ার উপকারিতা কি?
বিশেষজ্ঞদের মতে অপর্যাপ্ত পানি পান করার কারণে অথবা বমি বা ঘাম এর মাধ্যমে ফ্লুইড লসের কারণে ইলেকট্রোলাইটসের ব্যালেন্সের নষ্ট হতে পারে। ইলেকট্রোলাইটসের সমতা নষ্ট হলে মাসুল ক্র্যাম্প হতে পারে, অনিয়মিত হৃদস্পন্দন হতে পারে, পেশিতে দূর্বলতা বা খিচুনি হতে পারে। পর্যাপ্ত পানি পান করুন এ সমস্ত ঝুঁকি এড়িয়ে চলুন।
৫.কিডনি ও লিভার রোগের ঝুঁকি বাড়ে
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা পানি কম খেলে কিডনি ও লিভারের রোগের ঝুঁকি বেড়ে সে সম্পর্কে। কিডনি শরীরের রক্তের ফিল্টার ও তরল পদার্থের ভারসাম্য রক্ষা করে থাকে। যদি পানি কম খাওয়া হয় তাহলে এই ভারসাম্য ঠিক থাকে না এর ফলে কিডনিতে পাথর সহ অন্যান্য রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
শরীরে তরল পদার্থের পরিমাণ কমে গেলে লিভারের কার্যক্রম ব্যাহত হয় এবং শরীর থেকে টক্সিন পদার্থগুলো ডিটক্সাইড করতে অসুবিধার সৃষ্টি হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে লিভার ও কিডনি সুরক্ষার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত।
৬.মনোযোগ কমে যাওয়া
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২ টি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব পানি কম খেলে যে কোন কাজে মনোযোগ কমে যেতে পারে সে সম্পর্কে। পানি কম খেলে শরীরের বিভিন্ন ক্রিয়াকল স্থবির হয় এমনকি ব্রেনের ব্লাড সার্কুলেশন কমে যেতে পারে।
সার্কুলেশন ঠিকমতো না হওয়ার কারণে উদ্বেগ বাড়তে পারে, স্বল্পমেয়াদি স্মৃতির সমস্যা দেখা দিতে পারে, ক্লান্তি অনুভূত হতে পারে, এর প্রভাবে সারা শরীরে ব্যাড ইফেক্ট করতে পারে, যার কারণে কাজের মনোযোগ কমে যেতে পারে। পর্যন্ত পানি পান করুন মনযোগ ঠিক রাখুন।
৭.ক্লান্তিবোধ হয়
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব পানি সল্পতা দেখা দিলে শরীর খুব দ্রুত ক্লান্ত হয়ে যায় সে সম্পর্কে। পানি শূন্যতার শূন্যতা মানে শরীরে রক্তের পরিমাণ কমে যায়। ফলে রক্তের সরবরাহ কমে যায়, রক্ত শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অক্সিজেন ও এটিপি সরবরাহ করে।
অক্সিজেন ও এটিপি সরবরাহ পর্যাপ্ত না হলে শরীর দ্রুত ক্লান্তবোধ মনে হয়। গরমের সময় শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে খুব দ্রুত হিটস্টকের সম্ভাবনা থাকে। আবার শীতে পিপাসা কম লাগে, সেজন্য পানি কম খাওয়া হয়, এতেও শরীর ক্লান্ত লাগে। সেজন্য পর্যাপ্ত পানি পান করুন, শরীরকে সুস্থ রাখুন। ক্লান্তিবোধকে না বলুন।
৮.হজমের সমস্যা
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২ টি ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব পানি কম খেলে হজমের সমস্যা হয় সে সম্পর্ক। খাবার মুখে দেওয়া থেকে মূলত: হজমকার্য শুরু হয়,
আর এ হজমকার্যের প্রতিটি স্টেপে স্টেপে পানির প্রয়োজন হয়। যদি পানি কম খাওয়া হয় তাহলে এই হজম প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। তাই হজম প্রক্রিয়া ঠিক রাখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা উচিত।
৯.মাথা ব্যথা বেড়ে যায়
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় তার মধ্যে একটি হল মাথাব্যথা মাথা। ব্যথা হওয়ার বিভিন্ন কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পানি পান না করা, অবসাদগ্রস্ত, দুশ্চিন্তা প্রচন্ড শীত বা গরম ইত্যাদি। মাথা ব্যথা হলে আমরা অনেকেই
পানি পান না করে চা, কফি, কিম্বা সফট ড্রিঙ্কস পান করে থাকি। এগুলো বিজ্ঞানসম্মত ভাবে মাথা ব্যথা কমার পরিবর্তে অনেক সময় মাথা ব্যথা বেড়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত পানি পান করুন মাথা ব্যথা নিরাময় করুন।
১০.কোষ্ঠকাঠিন্য হয় পাইলসের ঝুঁকি বাড়ে
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২টি ক্ষতি হয় এই আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব পানি কম খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় ফলে পাইলসের ঝুঁকি বেড়ে যায় সে সম্পর্কে। পর্যাপ্ত পানি না খাওয়ার কারণে
পাকস্থলীতে খাবার গুলো ঠিকমতো হজম হয় না। ফলে পায়খানা শক্ত হয়ে যায় এবং মলত্যাগ কঠিন হয়। যার কারণে পাইলস ও মলদ্বারে অন্যান্য রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
১১.মূত্রনালীর ইনফেকশন
পানি কম খেলে শরীরের যে ১২ টি ক্ষতি হয় এ সম্পর্কিত আলোচনায় এখন আমরা আলোচনা করব পানি কম খেলে মূত্রতন্ত্রের তথ্য মূত্র নালীর সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে সে সম্পর্কে। পানি কম খেলে মূত্র কমে যায়।
মূত্রের ঘনত্ব বেড়ে যায়, মূত্রে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া করে, ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ বেড়ে যায়। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে এই সংক্রাম কমে যায় ও প্রসাবের জ্বালাপোড়া রোধ হয়।
১২.ত্বকের সমস্যা
ত্বকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে পর্যাপ্ত পানির অভাবে। শরীরে পানি সল্পতা দেখা দিলে জিভ শুকিয়ে যায়, ত্বক শুস্ক হয়ে যায়, ফলে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা কমে যায়, ত্বক আদ্রতা হারায়।
যার কারণে ত্বক শুষ্ক, খসখসে ও নিস্তেজ হয়। এতে করে ত্বকের বিভিন্ন রোগ বেড়ে যায়। (যেমন - চুলকানি,দাঁদ, একজিমা ও ব্রণ ইত্যাদি)। পানি শূন্যতা ত্বকের বার্ধক্য ত্বরান্বিত করে।
পানি খাওয়া সম্পর্কে সাধারণ প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা
পানি খাওয়া সম্পর্কে সাধারণ কিছু প্রশ্ন রয়েই যায় যে প্রশ্ন গুলো আপনারা গুগলে সার্চ করে থাকেন। সেই প্রশ্ন উত্তর গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো।
প্রশ্ন ঃ নির্ধারিত পরিমানের চেয়ে বেশি পানি পান করলে কি হয় ?
উত্তর ঃ আপনি যদি প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত বেশি পানি পান করেন তাহলে কিডনিতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে, রক্তে সোডিয়ামে উপাদান পাতলা হয়ে যায়। এটি জীবনের হুমকি স্বরূপ।
প্রশ্ন ঃশরীরের পানি স্বল্পতার কারণে কত শতাংশ লোকের মৃত্যু হয়?
উত্তর ঃ শরীরের পানি শুন্যতা থেকে ২৫ শতাংশ লোকের মৃত্যু ঘটে।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক বৃন্দ, পানি কম খাওয়া সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা জানতে পেরেছেন পানি কম খেলে শরীরের যে ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে ও উপকৃত হয়েছেন। সত্যি পানির অপর নাম জীবন তা আজকে আলোচনা থেকে আরো পরিষ্কারভাবে বুঝা গেল।
আশা করি, আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। এরকম আরো আপডেট তথ্য পাওয়ার জন্য আর্টিকেলটি বন্ধুদের মাঝে অনুগ্রহ পূর্বক শেয়ার করে দিবেন। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন, শরীরের পানি স্বল্পতা রোধ করুন সুস্বাস্থ্যের সহিত সুস্থ থাকুন। আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সূত্র ঃ টাইমস অফ ইন্ডিয়া।
aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url