ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের নাম সময়সূচী ও ভাড়া সম্পর্কে জেনে নিন
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের নাম
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের নাম জানার জন্য এতক্ষণে হয়তো আপনারা গুগলে সার্চ করতে শুরু করেছেন। আপনারা যারা যারা সড়ক পথের কোলাহল ও যানজটের দুর্ভোগ পোহাতে চান না তারা ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের নাম জানতে চাচ্ছেন। আপনি ঠিক ওয়েবসাইটেই প্রবেশ করেছেন। এই আর্টিকেলটিতে আপনারা পাবেন ঢাকা টু ভোলা সমুদ্র পথে চলাচলকারী লঞ্চের নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলী। তাই আর দেরি না করে ঝটপট করে আর্টিকেলটি পড়ে এই রুপের বিলাসবহুল সব লঞ্চের নামগুলো জেনে নিন। নিম্ন ঢাকা টু ভোলা নৌপথে চলাচল করে লঞ্চের নাম উল্লেখ করা হলো।
- এম ভি আকাশী,
- এম ভি নুরজাহান,
- এম ভি রহমত উল্লাহ,
- এম ভি আল-আমিন,
- এম ভি সোনার বাংলা।
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচী
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চে যাতায়াত করার জন্য সকলকেই এই সময়সূচি জেনে রাখা উচিত। সময়সূচী জানা না থাকলে কোন টাইমে কোন লঞ্চ ছাড়ে এ সম্পর্কে ধারণা পাবেন না ফলে গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সঠিক লঞ্চটি মিস হয়ে যেতে পারে। লঞ্চের সময়সূচি যা না থাকলে কোন সময় জার্নি করলে আপনার জন্য ভালো হয় সেই সময়টি বেছে নিয়ে আপনি ঢাকা থেকে সদরঘাটের উদ্দেশ্যে গিয়ে লঞ্চে উঠে ভোলা ওর সাথে সহজ হবে নিম্নে ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের সময়সূচী চাঁদ ঢাকার উল্লেখ করা হলো
লঞ্চের সময়সূচি
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সকাল ৮ঃ০০ টা |
|
|
|
|
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের ভাড়ার তালিকা
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের ভাড়ার তালিকা জানার জন্য আপনারা ইতিমধ্যেই গুগলে সার্চ করা শুরু করেছেন। আপনারা জানেন যেকোন লঞ্চের ভাড়া নির্ভর করে নৌপথে দূরত্ব, লঞ্চের বিলাসবহুলতার ও আসন বিন্যাসের উপর। ভাড়ার পরিমাণ দেখে আপনারা সেভাবে অর্থনৈতিক প্রস্তুতি নিতে পারবেন দূর করার জন্য। একটি লঞ্চে বিভিন্ন ধরনের সিট বা আসন বিন্যাস থাকে সেই অনুসারে ভাড়া নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। নিম্নে ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের ভাড়ার তালিকা চা টাকারে প্রদান করা হলো।
লঞ্চের ভাড়ার তালিকা
|
ডেকের ভাড়া |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
লঞ্চের ভাড়া যেকোন সময় পরিবর্তন হতে পারে।
আরও পড়ুন ঃ ঢাকা টু কুয়াকাটা লঞ্চের নাম সময়সূচী ও ভাড়া সম্পর্কে জানুন।
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের টিকিট কাটার নিয়ম
আপনারা যারা ঢাকা লঞ্চে যাবেন তারা ইতিমধ্যে আর্টিকেলটি পড়ে লঞ্চের নাম লঞ্চের সময়সূচি লঞ্চের ভাড়া সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জানতে পেরেছেন এখন আমরা জেনে নেব ঢাকা লঞ্চের টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে লঞ্চের টিকিট কাটার জন্য যথেষ্ট সুবিধা লঞ্চের টিকিট আগে থেকে বুক করে রাখতে পারেন অথবা কেটে নিতে পারেন যদি টিকেট ছাড়া লঞ্চে উঠে যান তাহলে দেখবেন ভিতরে লোকজন চেয়ার টেবিল নিয়ে বসে আছে টিকিট দেয়ার জন্য অথবা লোকজনের সাথে আপনাকে জিজ্ঞেস করবে টিকিট করছেন কিনা তখনও টিকিট কেটে নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন ঃ ঢাকা টু চাঁদপুর লঞ্চের নাম সময়সূচী ও ভাড়া সম্পর্কে জানুন।
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চের মোবাইল নাম্বার
ঢাকা টু ভোলা চলাচলকারী লঞ্চের সাথে যোগাযোগ করার জন্য লঞ্চের মোবাইল নাম্বার জানাটা অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লঞ্চের মোবাইল নাম্বার জানা থাকলে মোবাইলের মাধ্যমে টিকিট বুকিং করে নিতে পারেন, লঞ্চের চলাচলের সময় জেনে নিতে পারবেন। লঞ্চের মোবাইল নাম্বার সেজন্যই বেশ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। নিম্নে বেশ কয়েকটি লঞ্চের মোবাইল নাম্বার প্রদান করা হলও। এই নাম্বারে যোগাযোগ করে নিতে পারবেে।
|
লঞ্চে ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বার |
|
|
|
|
|
|
পুনরায় চেষ্টা করুন |
|
|
পুনরায় চেষ্টা করুন |
|
|
পুনরায় চেষ্টা করুন |
|
|
পুনরায় চেষ্টা করুন |
আরও পড়ুন ঃ ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের নাম সময়সূচি ও ভাড়া জেনে নিন।
ঢাকা টু ভোলা নৌপথে দূরত্ব কত
আপনাদের অনেকেরই একটি আগ্রহ থাকতেই পারে সেটি হলো ঢাকা টু ভোলা নৌপথের দূরত্ব কত কিলোমিটার? সেটি জানার জন্য। এটি আপনারা জানার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে অর্থাৎ গুগলে সার্চ করে থাকেন। আপনারা কৌতূহলবশত এ বিষয়টি জানতে চান। জামাটাও জরুরী, আপনি যে জায়গায় যাবেন ঢাকা থেকে তার দূরত্ব কত কিলোমিটার জানলে আপনারাও ভালো লাগবে। বর্ষা মৌসুমে নদী যখন পানিতে পরিপূর্ণ থাকে তখন দূরত্ব একটু বেড়ে যায় আবার শীত মৌসুমে বা খরার সময় যখন নদীর পানি কমে যায় তখন দূরত্ব কিছুটা কমে যায়। নৌপথে ঢাকা থেকে ভোলার দূরত্ব গড়ে ১৮৯ কিলোমিটার। দীর্ঘ সময় ধরে লঞ্চে করে নদীর বুকে ভেসে ভেসে সৌন্দর্য উপভোগ করবেন, মজাটাই অন্যরকম।
আরও পড়ুন ঃ মাটির পাত্রে পানি রেখে পান করলে মিলবে ১৫ টি উপকারিতা।
ঢাকা টু ভোলা লঞ্চে যেতে কত সময় লাগে
ঢাকা টু ভোলা সমুদ্রপথে যেতে কত সময় লাগে এই বিষয়টি জানার জন্য আপনারা অনেক সময় আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। যাত্রপথে কত সময় লাগে ঢাকা টু ভোলা পৌঁছাতে সেই সময়ের উপর ভিত্তি করে আপনি আপনার প্রস্তুতি, ব্যাগপত্র গোছানো ইত্যাদি বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে পারবেন। ঢাকা টু ভোলা লঞ্চে যাওয়ার জন্য সময় বেশি পেলে আপনাদের বেশি মজা লাগবে। আরো বেশি উপভোগ করতে পারবেন, চারদিকের গাছ-পালা, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পানির ঢেউ আর পাখির কিচিরমিচির শব্দ। মন-প্রাণ ভরে যাবে, ফলে জার্নিতে বেশি মজা পাবেন। বর্ষা মৌসুমে নদী পানিতে পরিপূর্ণ থাকে স্রোতও বেড়ে ফলে সময় বেশি লেগে যায় আবার শীত বা খরার মৌসুমে নদীর পানি কমে যায় স্রোতও কম থাকে ফলে সময় কম লাগে। ঢাকা থেকে লঞ্চ যোগে ভোলা যেতে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা সময় লাগে।
aksgreenit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url